logo
৩রা জুলাই, ২০২২ খ্রিস্টাব্দ | ১৯শে আষাঢ়, ১৪২৯ বঙ্গাব্দ
  • হোম
  • আজকের পত্রিকা
    • প্রথম পাতা
    • শেষ পাতা
  • সিলেট বিভাগ
    • সিলেট
    • সুনামগঞ্জ
    • হবিগঞ্জ
    • মৌলভীবাজার
  • অনলাইন
  • জাতীয়
  • আন্তর্জাতিক
  • ক্রীড়া
    • ক্রিকেট
    • ফুটবল
    • অন্যান্য খেলা
  • ডাক বিনোদন
  • প্রবাস
  • ধর্ম
    • ইসলাম
    • অন্যান্য
  • উপসম্পাদকীয়
  • সম্পাদকীয়
  • অন্যান্য
    • শিক্ষা
    • সাহিত্য
    • মুক্তিযুদ্ধ
    • স্বাস্থ্য
    • শিশু মেলা
    • ইতিহাস- ঐতিহ্য
    • সাজসজ্জা
    • লাইফস্টাইল
    • মহিলা সমাজ
    • পাঁচ মিশালী
    • আমাদের পরিবার
  • ই-পেপার
  • হোম
  • আজকের পত্রিকা
  • ই-পেপার
  • প্রথম পাতা
  • শেষ পাতা
  • সিলেট
  • মৌলভীবাজার
  • সুনামগঞ্জ
  • হবিগঞ্জ
  • অনলাইন
  • জাতীয়
  • আন্তর্জাতিক
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • উপসম্পাদকীয়
  • ফিচার
  • অন্যান্য দেশ
  • যুক্তরাজ্য
  • যুক্তরাষ্ট্র
  • অর্থনীতি
  • করোনা
  • ক্রীড়া
  • অন্যান্য খেলা
  • ক্রিকেট
  • ফুটবল
  • স্থানীয় ক্রিকেট
  • ডাক বিনোদন
  • ধর্ম
  • অন্যান্য
  • ইসলাম
  • পাঁচ মিশালী
  • প্রবাস
  • বিজ্ঞপ্তি
  • মহিলা সমাজ
  • মাল্টিমিডিয়া
  • মুক্তিযুদ্ধ
  • লাইফস্টাইল
  • ইতিহাস- ঐতিহ্য
  • শিশু মেলা
  • সাজসজ্জা
  • শিক্ষা
  • সম্পাদকীয়
  • সাহিত্য
  • শিল্প
  • স্বাস্থ্য
  • বিশেষ সংখ্যা
  • Terms and Conditions
  • Privacy Policy
  • Contact
শিরোনাম
  • হবিগঞ্জে বন্যা পরিস্থিতি অপরিবর্তিত
  • রথযাত্রা উৎসব শুরু
  • নির্ধারিত সময়ের আগেই পদ্মা সেতুর খরচের টাকা উঠে আসবে: প্রধানমন্ত্রী
  • সিলেট-চারখাই-শেওলা সড়কের ৪৩ কিলোমিটার উন্নীত হবে চার লেনে
  • স্বেচ্ছাসেবক লীগ সভাপতি নির্মল রঞ্জন আর নেই
  1. হোম
  2. অনলাইন

আলমারি


সিলেটের ডাক প্রকাশিত হয়েছে : ০৫ জুন ২০২২, ৬:২৪:৫৪ অপরাহ্ন
আলমারি

অনুবাদ গল্প
মূল : ওলগা তোকারচুক।। অনুবাদ : ফজল হাসান
আমরা যখন প্রথম এ বাসায় আসি, তখন একটা আলমারি কিনেছিলাম। আলমারির রং ছিল গাঢ় এবং বেশ পুরোনো। আলমারির দাম ছিল দোকান থেকে বাড়িতে আনার পরিবহনের খরচের চেয়ে বেশি। আলমারির দুটি দরজা ছিল ফুলের অলংকার দিয়ে সজ্জিত। তৃতীয় দরজাটি ছিল কাচের তৈরি এবং যখন আমরা ভাড়া ট্রাকে করে বাড়িতে নিয়ে এসেছিলাম, তখন পুরো শহরের ছবি কাচের দরজায় প্রতিফলিত হয়েছিল। আলমারির চারপাশে একটি রশি দিয়ে বেঁধে রাখতে হয়েছিল, কেননা ট্রাক চলার সময় ঝাঁকুনিতে যেন দরজাগুলো খুলে না যায়। সেই সময়ে আমি যখন প্রথমবারের মতো আলমারির সম্মুখে দাঁড়িয়েছিলাম, তখনই প্রথমবারের মতো আমার মনে হয়েছিল যে, আমার অস্তিত্ব কতটা অর্থহীন।
‘আলমারি আমাদের অন্যান্য আসবাবের সঙ্গে সুন্দরভাবে মানানসই হবে’
-আর. বলল এবং বলেই সে আলমারির গায়ে আলতো করে চাপড় দেয়, ঠিক যেন আলমারি একটি গরু; যা কোনো নতুন খামারের জন্য কেনা হয়েছে।

আলমারি আমাদের শয়নকক্ষে রাখার আগে পোকামাকড়ের সংক্রমণ থেকে রক্ষা করার জন্য প্রথমে আলাদা করে হল ঘরের মধ্যে রাখতে হয়েছিল। আমি চোখে না পড়ার মতো গর্ত থেকে তার্পিন তেলের সূক্ষ্ম ধারা দেখেছি, তা যেন সময়ের বিপর্যয়ের বিরুদ্ধে নির্ভরযোগ্য প্রতিরোধের চিহ্ন। রাতের বেলা তার নতুন জায়গায় আলমারি ক্যাঁচক্যাঁচ শব্দ করে, যা আর্তনাদের মতো শোনা গিয়েছিল। মৃত্যুপথযাত্রী কাঠের পোকারা তাদের ভাগ্যের জন্য দুঃখ প্রকাশ করছিল।

তারপর কয়েক দিনের মধ্যে আমরা আমাদের পুরোনো অ্যাপার্টমেন্ট সংস্কার করার জন্য মনস্থির করেছি। মেঝেতে ফাটলের মধ্যে আমি একটি কাঁটাচামচ খুঁজে পেয়েছি এবং সেই চামচের গায়ে একটি স্বস্তিকা খোদাই করা ছিল। কাঠের পাশ থেকে পুরোনো হলুদ রঙের সংবাদপত্রের অবশিষ্টাংশ বেরিয়েছিল। সেই কাগজের ওপর একমাত্র সুস্পষ্ট শব্দ ছিল- ‘প্রলেতারিয়েত’। আর. পর্দা ঝুলিয়ে রাখার জন্য জানালা সম্পূর্ণ হাঁ করে খুলে দিয়েছিল। সন্ধেবেলা শহরের মধ্য দিয়ে খনি শ্রমিকদের মিছিলে ব্যবহৃত পিতলের বাদ্যযন্ত্রের শব্দ ঘরে ঢুকে পড়েছিল। প্রথম রাতে, যখন আলমারি আমাদের স্বপ্নগুলোর সঙ্গে ভাগাভাগি করে নিয়েছিল, আমরা দীর্ঘ সময় ধরে ঘুমাতে পারিনি। বিশ্রাম নিতে অক্ষম আর-এর হাত আমার পেটের ওপর দিয়ে একপাশ থেকে অন্যপাশে ঘোরাঘুরি করেছিল। তারপর একসময় আমরা স্বপ্ন দেখেছি। তখন থেকে আমরা সব সময় একসঙ্গে স্বপ্ন দেখি। আমরা এক ধরনের পরম নিস্তব্ধতার স্বপ্ন দেখেছি, যেখানে সবকিছু দোকানের জানালায় সাজসজ্জার মতো ঝুলছিল এবং আমরা সেই নিস্তব্ধতায় খুশি হয়েছিলাম। কারণ আমরা সর্বত্র এবং কোথাও ছিলাম না। পরদিন সকালে আমাদের স্বপ্ন সম্পর্কে একে অপরকে বলতে হয়নি- শুধু আমাদের দরকার ছিল একটি শব্দ। তারপর থেকে আমরা কখনও আমাদের স্বপ্ন সম্পর্কে একে অপরের সঙ্গে আলাপ করিনি।
একদিন এমন পরিস্থিতি হয়েছিল যে, অ্যাপার্টমেন্টে আমাদের কিছুই করার ছিল না। সবকিছুই তাদের জায়গামতো ছিল, সাজানো ও গোছানো এবং পরিস্কার-পরিচ্ছন্ন। আমি চুলার তাপে আমার পিঠ গরম করেছিলাম এবং একসময় কাপড়ের তৈরি হাত মোছার তোয়ালেগুলোর দিকে তাকিয়েছিলাম। তোয়ালেগুলোর গায়ে কারুকাজ করা নকশার মধ্যে কোনো মিল ছিল না। কেউ একজন মোটা কাপড়ের মধ্যে ক্রুশ কাঁটা দিয়ে ছিদ্র তৈরি করেছিল। সেই ছিদ্রগুলোর মধ্য দিয়ে আমি আলমারির দিকে তাকিয়েছিলাম এবং তখন স্বপ্নের কথা মনে পড়েছিল। আলমারি থেকে নিস্তব্ধতা বেরিয়ে এসেছিল। আমরা একে অপরের বিপরীতে দাঁড়িয়েছিলাম। আমিই ছিলাম সেই মানুষ যে ছিল নড়বড়ে, অস্থিতিশীল এবং মরণশীল। আলমারিটি শুধু আলমারিই ছিল। নিখুঁত উপায়ে এবং যেভাবে থাকার কথা, ঠিক সেভাবেই ছিল। আমি আমার আঙুল দিয়ে আলমারির মসৃণ হাতলগুলো স্পর্শ করেছিলাম এবং আমার সম্মুখে আলমারির পাল্লা খুলে গিয়েছিল। আমি আমার পোশাকের ছায়া এবং আর-এর দুটি ছেঁড়া স্যুট দেখেছি- অন্ধকারে সবকিছুর একই রং ছিল।
আলমারির মধ্যে আমার নারীত্ব এবং আর-এর পুরুষত্বের মধ্যে কোনো তফাত ছিল না। কিছু মসৃণ বা রুক্ষ, বৃত্তাকার বা বর্গক্ষেত্র, অনেক দূরে বা কাছাকাছি, ভিন্ন গ্রহের কারোর বা নিজের কিনা- তা কোনো ব্যাপার নয়। আলমারির গন্ধ একসময় অন্য জায়গার গন্ধের মতো ছিল এবং অন্য সময় আমার কাছে অপরিচিত ছিল। কিন্তু, আমার ঈশ্বর, আলমারিটি আমাকে পরিচিত কিছু মনে করিয়ে দিয়েছে এবং আমার এত কাছাকাছি কিছু যে, তা বর্ণনা করার জন্য কোনো শব্দ আমার জানা নেই (কিছু আখ্যায়িত করার জন্য সব সময় কোনো না-কোনো শব্দের প্রয়োজন পড়ে)। আমার অবয়ব দরজার ভেতরের আয়নায় প্রতিফলিত জায়গাতে প্রবেশ করেছিল। আমার অবয়ব অন্ধকার রূপরেখা হিসেবে প্রতিফলিত হয়েছিল, যা হ্যাঙ্গারে ঝুলন্ত পোশাক থেকে আলাদা করা খুবই কঠিন ব্যাপার ছিল। জীবিত ও মৃতের মধ্যে কোনো পার্থক্য ছিল না। আমি ছিলাম আলমারির একমাত্র আয়নায় প্রতিচ্ছবি। এখন আমাকে শুধু আমার পা তুলতে হবে এবং আলমারির মাঝখানে প্রবেশ করতে হবে। আর আমি তাই করেছি। আমি উলভর্তি প্লাস্টিকের ব্যাগের ওপর বসেছিলাম এবং আমার নিজের শ্বাস-প্রশ্বাসের শব্দ শুনেছি, যা আলমারির ভেতর বন্ধ জায়গার জন্য শব্দ জোরে শোনা গিয়েছিল।
যখন চিন্তাভাবনা নিজের মধ্যে একলা থাকে, তখন সে প্রার্থনা করতে শুরু করে। সেটাই চিন্তাভাবনার প্রকৃতি। ‘করুণার দেবদূত, আমার অভিভাবক’- আমি আগে আমার দেবদূতের এত সুন্দর মুখ দিয়ে দেখেছি যে, মুখটি অবশ্যই মৃত হবে, ‘আপনি সব সময় আমার সঙ্গে থাকতে পারেন …।’
দেবদূতের মোমের ডানা আমার চারপাশের জায়গাটি ভালোবাসার আলিঙ্গনে আবদ্ধ করে। ‘সকালে’- কফির গন্ধ এবং রোদঝলমল জানালা আপনার নিদ্রাহীন চোখকে আঘাত করে, ‘সন্ধ্যায়’- সূর্য অস্তমিত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে যখন ধীর গতিতে সময় বয়ে যায়, ‘দিনের বেলায়’ অভিজ্ঞতা, শব্দ, চলাচল এবং লক্ষ লক্ষ অর্থহীন কাজের মতো একই ধরনের হয়ে যায়; ‘রাত্তিরে’- অন্ধকারে শক্তিহীন, একাকী শরীর; ‘সব সময় আমার সাহায্যের জন্য এগিয়ে আসো’- দেবদূত অন্তহীন পথ ধরে হাঁটতে থাকা শিশুদের পাহারা দিচ্ছিলেন। ‘আমাকে পাহারা দিন, আমার আত্মা এবং আমার শরীরকে রক্ষা করুন’- কিংবদন্তি কার্ডবোর্ড বাক্সের গায়ে লেখা ‘ভঙ্গুর : যত্নসহকারে নাড়াচাড়া করুন’; ‘এবং আমাকে অনন্ত জীবনের দিকে নিয়ে যান, আমেন’- আধেক অন্ধকার আলমারির মধ্যে কাপড়চোপড় ঝুলছিল।
তখন থেকে আলমারি আমাকে তার নিজের দিকে আকৃষ্ট করেছিল। আলমারিটি আমাদের শয়নকক্ষে দৈত্যাকৃতির ফানেলের মতো ছিল। শুরুর দিকে আমি সেখানে বসে শেষ বিকেলের সময় পার করেছি, যখন আর. বাড়িতে থাকত না। পরবর্তী সময়ে আমি শুধু সবচেয়ে প্রয়োজনীয় কাজ করেছি- কেনাকাটা করা, কাপড় ধোয়ার মেশিন চালু করা এবং কাউকে ফোন করা। তারপর আমি আলমারির ভেতর প্রবেশ করতাম এবং নিঃশব্দে আমার পেছনের দরজা বন্ধ করে দিতাম। আলমারির ভেতরে দিন, ঋতু, এমনকি বছরের মধ্যে কোনো পার্থক্য ছিল না। সবকিছুই ছিল মখমলের মতো মসৃণ। নিজের শ্বাস-প্রশ্বাস খেয়ে আমি নিজেকে বাঁচিয়ে রেখেছি।
এক রাতে আমি বৈশাখী ঝড়ের মতো ভারী এক দুঃস্বপ্ন দেখে জেগে গিয়েছি এবং আলমারির জন্য আকুল হয়েছি, যেন আলমারিটি আমার কাছে একজন মানুষ। বিছানায় থাকার জন্য আমাকে আমার হাত ও পা আর-এর শরীরের চারপাশে জড়িয়ে রাখতে হয়েছিল এবং তাকে শক্তভাবে ধরে রেখেছিলাম। আর. তার ঘুমের মধ্যে কথা বলেছিল, কিন্তু তার কথার কোনো অর্থ ছিল না। অবশেষে এক রাতে আমি তাকে জাগিয়ে তুলেছি। সে বিছানার উষ্ণতা ছেড়ে উঠতে চায়নি। আমি তাকে টেনে ধরেছিলাম এবং আমরা দু’জনেই আলমারির সামনে দাঁড়িয়েছিলাম। আলমারিটি ছিল অপরিবর্তনশীল, শক্তিশালী এবং রীতিমতো প্রলুব্ধকর। আমি আমার আঙুল দিয়ে মসৃণ হাতল স্পর্শ করেছিলাম এবং আমাদের সামনে আলমারির পাল্লা খুলে গিয়েছিল। আলমারির ভেতর সমস্ত বিশ্ব ঢুকিয়ে রাখার মতো পর্যাপ্ত জায়গা ছিল। আশপাশের অন্ধকার থেকে আমাদের অবয়ব আলাদা করে আলমারির ভেতরের আয়নায় দু’জনের প্রতিবিম্ব দেখা গিয়েছিল। আমাদের শ্বাস-প্রশ্বাস, প্রথমে অমসৃণ ছিল এবং মাঝে মাঝে থমকে গিয়েছিল। তবে একসময় ছন্দ খুঁজে পেয়েছিল। আমাদের মধ্যে কোনো পার্থক্য ছিল না। ঝুলন্ত কাপড় আমাদের মুখ আচ্ছন্ন করে রেখেছিল। আলমারি আমাদের পেছনে দরজা বন্ধ করে দিয়েছিল। এভাবেই আমরা সেখানে বসবাস করতে শুরু করেছি।
প্রথম দিকে আর. মাঝে মাঝে কিছু কিনতে কিংবা কাজে যাওয়ার জন্য অথবা এ ধরনের কাজ করার জন্য আলমারির ভেতর থেকে বাইরে বের হতো। কিন্তু কিছুদিন পর তার সেই প্রচেষ্টা কঠিন হয়ে পড়ে। দিনগুলো আরও দীর্ঘ হতে থাকে। রাস্তা থেকে কখনও কখনও খনি শ্রমিকদের ব্যান্ডের বিষণ্ন সংগীত শোনা যেত। সূর্য উঠত এবং অদৃশ্য হয়ে যেত। জানালাগুলো সূর্যকে ভেতরে টানার চেষ্টা করত, কিন্তু সফল হতে পারেনি। এখন আসবাবপত্র, হাত মোছার রুমাল এবং থালাবাসন ধুলাবালির পুরু আস্তরণে ঢেকে গেছে এবং আমাদের অ্যাপার্টমেন্ট আরও বেশি করে গভীর অন্ধকারে ডুবে গিয়েছে।
লেখক পরিচিতি
নোবেল বিজয়ী পোলিশ ঔপন্যাসিক, গল্পকার, প্রাবন্ধিক, বামপন্থি অধিকারকর্মী এবং বুদ্ধিজীবী ওলগা তোকারচুক (পুরো নাম ওলগা নভোয়া তোকারচুক) ১৯৬২ সালে জন্মগ্রহণ করেন। মাত্র দশ বছর বয়সে তিনি কবিতা লেখা শুরু করেন। তাঁর প্রথম উপন্যাস ‘দ্য জার্নি অব দ্য বুক পিপল’ প্রকাশিত হয় ১৯৯৩ সালে। ইংরেজিতে অনূদিত ‘ফ্লাইটস্’ তাঁর সবচেয়ে সফল এবং সর্বাধিক জনপ্রিয় উপন্যাস। এই উপন্যাসের জন্য তিনি ২০১৮ সালে ‘ইন্টারন্যাশনাল বুকার’ পুরস্কার এবং ২০১৯ সালে ঘোষিত ২০১৮ সালের সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার অর্জন করেন। ইংরেজিতে অনূদিত তার অন্যান্য গ্রন্থের মধ্যে রয়েছে ‘হাউস অব ডে, হাউস অব নাইট’, ‘প্রিমেভাল অ্যান্ড আদার টাইমস’, ‘ড্রাইভ ইয়োর প্লাউ ওভার দ্য বোনস্ অব দ্য ডেড’, ‘দ্য লস্ট সৌল’ এবং ‘দ্য বুক অব জ্যাকব’। উল্লেখ্য, ‘দ্য বুক অব জ্যাকব’ ২০২২ সালে ‘ইন্টারন্যাশনাল বুকার’ পুরস্কারের সংক্ষিপ্ত তালিকায় স্থান পেয়েছে। তিনি অসংখ্য পুরস্কার ও সম্মাননা পেয়েছেন।
গল্পসূত্র
‘আলমারি’ গল্পটি ওলগা তোকারচুকের ইংরেজিতে ‘ওয়্যারড্রোব’ গল্পের অনুবাদ। গল্পটি পোলিশ ভাষা থেকে ইংরেজিতে অনুবাদ করেছেন রাউল এশেলম্যান। গল্পটি যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অব ক্যালিফোর্নিয়ার ‘জেনেরেটিভ অ্যান্থোপলজি’ জার্নাল ‘অ্যান্থোপয়েটিকস্’-এ (সংখ্যা ১১, নম্বর ২, শরৎকাল ২০০৫/শীতকাল ২০০৬) প্রকাশিত হয় এবং সেখান থেকে বাংলায় অনুবাদ করা হয়েছে।

শেয়ার করুন




অনলাইন এর আরও খবর
মায়াবিনী লেকে

মায়াবিনী লেকে

অনিশ্চয়তায় বানভাসি মানুষ

অনিশ্চয়তায় বানভাসি মানুষ

প্রাথমিক শিক্ষার করুণ দশা কেন?

প্রাথমিক শিক্ষার করুণ দশা কেন?

দরকার মনিটরিং স্কোয়াড

দরকার মনিটরিং স্কোয়াড

সর্বশেষ সংবাদ
<span style='color:#000;font-size:18px;'>দুর্লভ কিছু বিষয়</span><br/> পাঠকদের উপহার
দুর্লভ কিছু বিষয়
পাঠকদের উপহার
মায়াবিনী লেকে
মায়াবিনী লেকে
আন্তর্জাতিক সমবায় দিবস
আন্তর্জাতিক সমবায় দিবস
অনিশ্চয়তায় বানভাসি মানুষ
অনিশ্চয়তায় বানভাসি মানুষ
প্রাথমিক শিক্ষার করুণ দশা কেন?
প্রাথমিক শিক্ষার করুণ দশা কেন?
দরকার মনিটরিং স্কোয়াড
দরকার মনিটরিং স্কোয়াড
<span style='color:#000;font-size:18px;'>দিরাইয়ে ফিমেইল একাডেমির সংবর্ধনা অনুষ্ঠান</span><br/> পিছিয়ে পড়া সুনামগঞ্জকে এগিয়ে নিতে শিক্ষায় বিপ্লব ঘটাতে হবে : দানবীর ড. রাগীব আলী
দিরাইয়ে ফিমেইল একাডেমির সংবর্ধনা অনুষ্ঠান
পিছিয়ে পড়া সুনামগঞ্জকে এগিয়ে নিতে শিক্ষায় বিপ্লব ঘটাতে হবে : দানবীর ড. রাগীব আলী
ছাতকে কুমিল্লা দক্ষিণ উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যানের নগদ অর্থ বিতরণ
ছাতকে কুমিল্লা দক্ষিণ উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যানের নগদ অর্থ বিতরণ
সিলেটে বন্যার্তদের মাঝে জামেয়া মাদানিয়া বারিধারার নগদ অর্থ বিতরণ
সিলেটে বন্যার্তদের মাঝে জামেয়া মাদানিয়া বারিধারার নগদ অর্থ বিতরণ
সরকারের পাশাপাশি বন্যাদুর্গতদের সহায়তায় বিত্তবানদের ভূমিকা প্রশংসনীয় : মুহিবুর রহমান মানিক এমপি
সরকারের পাশাপাশি বন্যাদুর্গতদের সহায়তায় বিত্তবানদের ভূমিকা প্রশংসনীয় : মুহিবুর রহমান মানিক এমপি
পানি হ্রাসের গতি ধীর হওয়ায় বন্যার্তদের দুর্ভোগ দীর্ঘ হচ্ছে
পানি হ্রাসের গতি ধীর হওয়ায় বন্যার্তদের দুর্ভোগ দীর্ঘ হচ্ছে
কোম্পানীগঞ্জে নদীতে তলিয়ে যাওয়া দু’টি আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার হয়নি
কোম্পানীগঞ্জে নদীতে তলিয়ে যাওয়া দু’টি আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার হয়নি
লাক্কাতুরা গ্যাস ক্ষেত্রে অগ্নিপ্রজ্জ্বলন ‘ভয়ের কিছু নেই বলছে শেভরন’
লাক্কাতুরা গ্যাস ক্ষেত্রে অগ্নিপ্রজ্জ্বলন ‘ভয়ের কিছু নেই বলছে শেভরন’
হবিগঞ্জে মোবাইল কেনাবেচা নিয়ে দুই পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ১ ॥ আহত ৬০
হবিগঞ্জে মোবাইল কেনাবেচা নিয়ে দুই পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ১ ॥ আহত ৬০
লিডিং ইউনিভার্সিটির উপাচার্য ‘আমেরিকান ইনস্টিটিউট অব আর্কিটেক্টস’-এর সদস্য নির্বাচিত
লিডিং ইউনিভার্সিটির উপাচার্য ‘আমেরিকান ইনস্টিটিউট অব আর্কিটেক্টস’-এর সদস্য নির্বাচিত




© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত ২০২০

সম্পাদকমন্ডলীর সভাপতি : রাগীব আলী
সম্পাদক : আব্দুল হাই

কার্যালয় : মধুবন সুপার মার্কেট (৫ম তলা), বন্দরবাজার, সিলেট-৩১০০ ।
ফোন : পিএবিএক্স +৮৮ ০২৯৯৬৬৩১২৩৪, বিজ্ঞাপন: +৮৮ ০২৯৯৬৬৩৮২২৭
ই-মেইল: sylheterdak@yahoo.com
বিজ্ঞাপন : sylheterdakadv@gmail.com

  • Terms and Conditions
  • Privacy Policy
  • Contact

Developed by: Web Design & IT Company in Bangladesh

Go to top