logo
২১শে এপ্রিল, ২০২১ খ্রিস্টাব্দ | ৮ই বৈশাখ, ১৪২৮ বঙ্গাব্দ
  • হোম
  • আজকের পত্রিকা
    • প্রথম পাতা
    • শেষ পাতা
  • সিলেট বিভাগ
    • সিলেট
    • সুনামগঞ্জ
    • হবিগঞ্জ
    • মৌলভীবাজার
  • অনলাইন
  • জাতীয়
  • আন্তর্জাতিক
  • ক্রীড়া
    • ক্রিকেট
    • ফুটবল
    • অন্যান্য খেলা
  • ডাক বিনোদন
  • প্রবাস
  • শিক্ষা
  • ধর্ম
    • ইসলাম
    • অন্যান্য
  • মুক্তমত
  • সম্পাদকীয়
  • অন্যান্য
    • সাহিত্য
    • মুক্তিযুদ্ধ
    • স্বাস্থ্য
    • শিশু মেলা
    • ইতিহাস- ঐতিহ্য
    • সাজসজ্জা
    • লাইফস্টাইল
    • মহিলা সমাজ
    • পাঁচ মিশালী
    • আমাদের পরিবার
  • হোম
  • আজকের পত্রিকা
  • প্রথম পাতা
  • শেষ পাতা
  • সিলেট
  • মৌলভীবাজার
  • সুনামগঞ্জ
  • হবিগঞ্জ
  • অনলাইন
  • জাতীয়
  • আন্তর্জাতিক
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • মুক্তমত
  • ফিচার
  • অন্যান্য দেশ
  • যুক্তরাজ্য
  • যুক্তরাষ্ট্র
  • অর্থনীতি
  • করোনা
  • ক্রীড়া
  • অন্যান্য খেলা
  • ক্রিকেট
  • ফুটবল
  • স্থানীয় ক্রিকেট
  • ডাক বিনোদন
  • ধর্ম
  • অন্যান্য
  • ইসলাম
  • পাঁচ মিশালী
  • প্রবাস
  • বিজ্ঞপ্তি
  • মহিলা সমাজ
  • মাল্টিমিডিয়া
  • মুক্তিযুদ্ধ
  • লাইফস্টাইল
  • ইতিহাস- ঐতিহ্য
  • শিশু মেলা
  • সাজসজ্জা
  • শিক্ষা
  • সম্পাদকীয়
  • সাহিত্য
  • শিল্প
  • স্বাস্থ্য
  • আমাদের পরিবার
  • Terms and Conditions
  • Privacy Policy
  • Contact
শিরোনাম
  • করোনায় আরও ৯৫ জনের মৃত্যু
  • সিলেটে করোনায় আরও একজনের মৃত্যু
  • সাড়ে ১০ কোটি টাকা বরাদ্দ প্রধানমন্ত্রীর
  • বিএনপিকে জনগণের পাশে দাঁড়ানোর আহ্বান কাদেরের
  • ‘করোনায় দেশে নতুন করে আড়াই কোটি মানুষ দরিদ্র হয়েছে’
  1. হোম
  2. মুক্তমত

প্রসঙ্গ : স্বাস্থ্যসেবা


সিলেটের ডাক প্রকাশিত হয়েছে : ০৮ এপ্রিল ২০২১, ৯:১৯:৪৪ অপরাহ্ন
প্রসঙ্গ : স্বাস্থ্যসেবা

জুঁই ইসলাম
মানুষের মৌলিক পাঁচটি অধিকারের মধ্যে সুস্থভাবে বেঁচে থাকার অধিকার একটি। কিন্তু এই অধিকারটি দিনে দিনে মানুষের হাতের নাগালের বাইরে চলে যাচ্ছে। মানুষ হিসেবে সু-স্বাস্থ্য বজায় রাখা প্রতিটি মানুষেরই একটি সামাজিক অধিকার।
আমাদের দেশ একটি নিম্নমধ্যম আয়ের দেশ। অসুস্থ হলে মানুষ ডাক্তারের শরণাপন্ন হতে হয়। হোক সামান্য কোন অসুখ বা বড় ধরনের কোন অসুখ। ডাক্তারের বাড়ি বা চেম্বারে ছুটে যেতেই হয়। আবার অনেক সময় পাড়ার ফার্মেসী ডাক্তার দিয়েও কাজ হয়ে যায়, অনেকের বেলায় এটাও সত্য। নিম্নবিত্ত বা সাধারণ মধ্যবিত্ত পরিবারগুলোকে যখন কোন মতে সংসারের খরচ চালিয়ে দিন কাটাতে হয় তখন কোন অসুখ-বিসুখে চটজলদি বড় ডাক্তারের চেম্বারে যেতে সাহস পান না বেশিরভাগ মানুষ, কারণ ডাক্তার দেখাতে গেলেই গুণতে হয় হাজার খানেক টাকা। বেশির ভাগ ডাক্তারের ভিজিট ৫০০ থেকে শুরু আর আরেকটু ভাল মানে নামিদামি ডাক্তার দেখালে তো ভিজিট ফি আরও বেশি, তারপর তো থাকছে ওষুধ বা টেষ্টের সমারোহ ।
অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায় সামান্য জ্বর নিয়ে গেলেও ডাক্তার সাহেবরা অনেক ধরনের টেষ্ট হাতে ধরিয়ে দেন রোগীকে। রোগী বা রোগীর পরিবার এতো এতো টেষ্ট দেখে ভয় পান যেমন তেমনি হাতে টাকা না থাকলেও টেষ্ট করান অনেক সময় রোগ মুক্তির আশায়, এটাও সত্য। সেদিন দেখলাম পরিচিত একজনকে টেষ্ট করিয়েছেন ছয় হাজার টাকার আর ঔষুধ দিয়েছেন মাত্র ১২০ টাকার। মানুষ তো অনেক সময় টেষ্টগুলো দেখেই ভয় পায়। মনে করে কি না কি হয়েছে।
আচ্ছা যাই হোক কথা হচ্ছে সবকিছুতে টেষ্ট কেন? যেকোনো রোগে প্রাথমিক ঔষুধ সেবনের পর যদি রোগীর কোন উন্নতি না হয় তাহলে টেষ্ট করে একজন ডাক্তার দেখতেই পারেন রোগীর মূল অসুখটা কি কিন্তু আমাদের দেশে বেশির-ভাগ ক্ষেত্রেই দেখা যায় টেষ্টের সমারোহ। আর ডাক্তারা যে সকল ওষুধ রোগীদের দেন তার দামও খুব বেশি দেখা যায়।
আগে একটা সময় ছিল ডাক্তাররা ওষুধ দেওয়ার আগে রোগীকে নিজেই পরীক্ষা করে নিতেন। রোগী দেখেই বুঝে নিতে পারতেন কোন অসুখে তিনি ভোগছেন। টেষ্টের কোন প্রয়োজন হতো না আর বেশির ভাগ ক্ষেত্রে তাঁদের দ্বারাই রোগীর সমস্যার সমাধানও হয়ে যেত। কারণ তারা অভিজ্ঞ ছিলেন বলেই অল্পতেই বুঝে নিতে পারতেন রোগীর কী অসুখ হয়েছে। আজ যেন সেই সব অভিজ্ঞ ডাক্তাররা প্রায় উধাও হয়ে গেছেন। এখন তো চিকিৎসা নামে চলছে টেষ্ট বাণিজ্য বলতে হবে। পাড়ায় পাড়ায় প্রাইভেট ক্লিনিক আর ডায়গনোস্টিক সেন্টারে ভরপুর।
আগে এমন একটা সময় ছিল-সিজার কি জিনিস তা আমাদের মা-চাচিরা জানতোই না। যদি হঠাৎ কারো মুখে শোনা যেতো ঐ মায়ের বাচ্চা হবার সময় সিজার হয়েছে অনেকে খুব ভয় পেতেন এমনকি ভয়ে থর থর করে কাঁপতেন। পেট কাটা মানুষ বলে আখ্যা দিতেন। এখন সে দিন আর নাই। সিজার ছাড়া কোন বাচ্চাই যেনো এখন আর জন্ম হয় না এ দেশে। দেশের ৯৫ ভাগ ডেলিভারির ক্ষেত্রে সিজার লাগে, কিন্তু কেন? আগের মায়েরা কি বাচ্চা প্রসব করেননি নিজ বাড়িতে, ডাক্তার ছাড়া! প্রায় সময় দেখা যায় প্রসব ব্যথা বা ব্যথা ছাড়া কোন রোগী ক্লিনিকে ভর্তি হলেই সিজারে বাচ্চার জন্ম হচ্ছে। ক্লিনিকে নেওয়ার পর তারা এমন কিছু ভয়ানক তথ্য দেন যে রোগীর পরিবার বাধ্য হয়ে সাথে সাথে সিজার করার জন্য রাজি হয়ে যান আর আসার সময় গুনতে হয় বড় অঙ্কের টাকা। সবচেয়ে মজার বিষয় হলো ২০২০ সালের করোনার কারণে ৯৫ ভাগ শিশু দেশে নরমাল ডেলিভারিতে জন্ম নিয়েছে কারন ঐ সময় করোনার ভয়ে আমাদের ক্লিনিক বা ডাক্তাররা রোগী দেখা প্রায় বন্ধই করে দিয়েছিলেন।
ডাক্তারী পেশা মানেই তো মহৎ পেশা কিন্তু সে মহৎ পেশায় আজকাল এত ভেজাল কেন? কে এর জবাব দিবে? শুধু যে ডাক্তারদের মধ্যে ভেজাল তা তো না। ভেজাল আছে আমাদের ঔষুধেও। কখনো কখনো দেখা যায় ওষুধের দাম বা কোম্পানীর নাম রেখে অন্য কোন ভেজাল ওষুধের পাতায় রাখা হচ্ছে। আমরা সাধারণ মানুষরা দাম দিয়ে ঠিকই কিনে খাচ্ছি কিন্তু রোগমুক্তির কোন সুরাহা হচ্ছে না উল্টো রোগী দিনের পর দিন অসুস্থ হচ্ছেন।
চিকিৎসকরা ব্যবসার খাতিরে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে বহু টাকা রোগীকে খরচ করিয়ে অন্য চিকিৎসকের কাছে যাওয়ার পরামর্শ দেন। তবে রোগে আক্রান্ত হয়ে রোগী যে কোনও বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের কাছে গেলে প্রায় সব চিকিৎসকই প্রথমে কোনও ওষুধপত্র না দিয়ে বিভিন্ন ধরনের পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালান। ফলে আজ পাড়ায় পাড়ায় গড়ে উঠেছে ডায়াগনোস্টিক সেন্টার। সে সব সেন্টারের সঙ্গে বেশিরভাগ চিকিৎসকের সম্পর্কের খাতিরে তারা কমিশন পান। কারণ তাঁদের নির্দেশমতো ডায়গনোস্টিক সেন্টার ছাড়া অন্যান্য সেন্টারের পরীক্ষা রিপোর্ট তাদের মনঃপুত হয় না। তবে কিছু ডাক্তার অবশ্য্্্ই ভালো। তারা কখনো বলেন না কোন ডায়গনোস্টিক সেন্টারে যেতে হবে পরীক্ষা করার জন্য।
বিশেষজ্ঞ কোনো চিকিৎসক আজকাল আর বাড়ি গিয়ে রোগী দেখেন না। এছাড়া বিনা অ্যাপয়েন্টমেন্টে মুমূর্ষ রোগীকে রাতদুপুরে কিংবা ভোরবেলায় তাঁদের কাছে নিয়েও যাওয়া যায় না কারণ তাঁদের নিধারিত সময়ে তারা রোগী দেখেন। কোন উপায় না দেখে বাধ্য হয়ে রোগীকে ভর্তি করাতে হয় বেসরকারী নার্সিংহোম নতুবা বেসরকারী হাসপাতালে। এছাড়া সেখানে অধিক পয়সার বিনিময়ে চিকিৎসা করালেও রোগীর কী চিকিৎসা হচ্ছে তাও জানা সম্ভব হয়ে ওঠে না। এ-ও লক্ষ্য করা গেছে যে, রোগীকে তারা সম্পূর্ণ সুস্থ করতে না পারলে ব্যবসার কথা মাথায় রেখে দেশের অন্যান্য স্থানে তাদের পছন্দমতো নার্সিংহোমে পাঠাবার পরামর্শ দেন। এর আগে যতদিন সম্ভব নিজের ক্লিনিকেই থাকতে পরামর্শ দেন। বিষয়টি তখন দাঁড়ায় মরার উপর খাঁড়ার ঘা! এই আর কি।
টাকাওয়ালারা তো শহরের বড় বড় ক্লিনিকগুলোতে চিকিৎসা সেবা নেন। অত্যাধুনিক যন্ত্রপাতি আর উন্নত চিকিৎসার মাধ্যমে দিনে দিনে সেরে উঠেন আর বের হওয়ার সময় বড় অঙ্কের টাকা দিয়ে আসেন। ক্লিনিককগুলো রমরমা ব্যবসা করে যাচ্ছে। মরছে তো শুধুমাত্র গরীবরা।
চিকিৎসক হতে হলে মা-বাবার যে পরিমাণ টাকা খরচ হয় সেই পরিমাণ টাকা তুলে নেওয়ার নেশা বা টার্গেট থাকে ডাক্তার হওয়ার পর সেই ছেলে মেয়েগুলোর বেশিরভাগ ক্ষেত্রে সেবার চেয়ে বাণিজ্যিক ভাবনা কাজ করে। এতো টাকা ব্যয় করে উচ্চডিগ্রি নিয়ে বিশেষজ্ঞ ডাক্তার হচ্ছেন তারাও ব্যবসার খাতিরে অধিক অর্থ উপার্জনের লক্ষ্যে সেসব বেসরকারি হাসপাতাল বা নাসির্ংহোমে কাজে যোগ দিচ্ছেন, নতুবা যে পয়সা খরচ করে তারা ডাক্তার হয়েছেন সে পয়সা উপার্জন করা তাদের পক্ষে সম্ভব হয়ে উঠবে না। চিকিৎসা ব্যবস্থা ক্রমশ ব্যয়বহুল হয়ে পড়ায় গরীব মানুষের পক্ষে সঠিক চিকিৎসা করানো সম্ভব হয়ে উঠে না। সঠিক চিকিৎসা করানোর লক্ষ্যে যেসব গরীব মানুষ বেসরকারি হাসপাতালে পা বাড়াচ্ছেন সেখানে চিকিৎসাজনিত অত্যধিক ব্যয়ের জন্য অনেকের বাড়ি-জমিও বিক্রি করতে হচ্ছে।
চিকিৎসা ব্যবস্থায় মানবতা জরুরি হলেও মানবীয় চিকিৎসকের আজ বড়ই অভাব। দেখা যায় কিঞ্চিত মানবতা আছে চিকিৎসকদের মাঝে তবে তা লাইফ সার্পোটে। দেশের গুটি কয়েক চিকিৎসক তা ধরে রেখেছেন এটাও সত্য। অনেক চিকিৎসক আছেন নিজ গ্রামে বিনামূল্যে গ্রামের লোকের চিকিৎসা করে যাচ্ছেন। আজ যে সব চিকিৎসক নিজস্ব চেম্বারে বসে বা বেসরকারি মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল থেকে মোটা অঙ্কের টাকা গুনছেন এদের মধ্যেও বেশ কিছু সংখ্যক দরদি চিকিৎসক সে সব সেবা প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে যুক্ত হয়ে বিনা পয়সায় নতুবা স্বল্প পারিশ্রমিকে দিনে ২-৩ ঘন্টা নতুবা সপ্তাহে ১-২ বা ৩ দিন নিঃস্বার্থভাবে দেশের গরীব জনসাধারণের সেবা করে যাচ্ছেন। সময় সময় গ্রামেগঞ্জে গিয়ে মেডিক্যাল ক্যাম্প গঠন করে বিনা পয়সায় ওষুধপত্র সরবরাহ ও রোগীর চিকিৎসা করছেন বলেই হয়তো বা দেশের গরীব লোকেরা চিকিৎসা সেবা পাচ্ছেন। স্বাস্থ্য ব্যবস্থা উন্নত করার জন্য অবশ্যই শুধুমাত্র সরকারের হাতের দিকে না চেয়ে ব্যক্তি উদ্যোগে জনসেবা জরুরি। কারণ সরকারের একার পক্ষে তা সম্ভব নয় আঠারো কোটির এদেশে।
পরিশেষে বলবো, চিকিৎসা সেবায় সরকার বা অঞ্চল ভিত্তিক প্রশাসনের সু-দৃষ্টি খুব জরুরি বিশেষ করে ডাক্তারদের ভিজিট ফি বা টেষ্ট বাণিজ্য। যদি একটা নির্দিষ্ট পরিমাণে ফি নির্ধারণ করে দেওয়ার ব্যবস্থা হতো দেশে তবে দিনে দিনে হু হু করে ডাক্তাররা ভিজিট ফি বাড়াতে পারতেন না আর সাধারণ মানুষরা ডাক্তারের চেম্বারে গিয়ে চিকিৎসা সেবা নিতে পারতেন। চিকিৎসা সেবাকে বাণিজ্য নয় সেবামূলক কাজ ভাবুন,পবিত্র রাখুন। ডাক্তার যেনো সাধারণ মানুষের বন্ধু হয়ে পাশে থাকেন সেটাই সাধারণ, অসহায় ও গরীব লোকদের কামনা। ডাক্তারদের সুন্দর ব্যবহারই রোগীকে মানসিক ভাবে অনেকটা সুস্থ করে। চিকিৎসকদের সুন্দর ব্যবহার আর মানবীয় গুণের প্রত্যাশায় আজ দেশের সাধারণ জনতা।
লেখক : কলামিস্ট।

শেয়ার করুন

মুক্তমত এর আরও খবর
করোনাকালের রমজান : আমাদের করণীয়

করোনাকালের রমজান : আমাদের করণীয়

চরিত্র গঠনে রোজার গুরুত্ব

চরিত্র গঠনে রোজার গুরুত্ব

মালদ্বীপের প্রেসিডেন্টের বাংলাদেশ সফর

মালদ্বীপের প্রেসিডেন্টের বাংলাদেশ সফর

তামাক প্রতিরোধ

তামাক প্রতিরোধ

সর্বশেষ সংবাদ
করোনায় আরও ৯৫ জনের মৃত্যু
করোনায় আরও ৯৫ জনের মৃত্যু
সিলেটে করোনায় আরও একজনের মৃত্যু
সিলেটে করোনায় আরও একজনের মৃত্যু
সাড়ে ১০ কোটি টাকা বরাদ্দ প্রধানমন্ত্রীর
সাড়ে ১০ কোটি টাকা বরাদ্দ প্রধানমন্ত্রীর
বিএনপিকে জনগণের পাশে দাঁড়ানোর আহ্বান কাদেরের
বিএনপিকে জনগণের পাশে দাঁড়ানোর আহ্বান কাদেরের
একাত্তুরের এপ্রিলের স্মৃতিময় দিনগুলি
একাত্তুরের এপ্রিলের স্মৃতিময় দিনগুলি
ভারতে গেরিলা প্রশিক্ষণ ও রণাঙ্গনের স্মৃতি
ভারতে গেরিলা প্রশিক্ষণ ও রণাঙ্গনের স্মৃতি
স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের অজানা অধ্যায়
স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের অজানা অধ্যায়
করোনাকালের রমজান : আমাদের করণীয়
করোনাকালের রমজান : আমাদের করণীয়
চরিত্র গঠনে রোজার গুরুত্ব
চরিত্র গঠনে রোজার গুরুত্ব
<span style='color:#000;font-size:18px;'>হে মুমিনগণ! তোমরা ধৈর্য ও নামাজের মাধ্যমে সাহায্য প্রার্থনা করো। নিশ্চয়ই আল্লাহ ধৈর্য্যশীলদের সঙ্গে রয়েছেন। -আল কুরআন</span><br/> তীব্র পানি সংকট আসন্ন
হে মুমিনগণ! তোমরা ধৈর্য ও নামাজের মাধ্যমে সাহায্য প্রার্থনা করো। নিশ্চয়ই আল্লাহ ধৈর্য্যশীলদের সঙ্গে রয়েছেন। -আল কুরআন
তীব্র পানি সংকট আসন্ন
মালদ্বীপের প্রেসিডেন্টের বাংলাদেশ সফর
মালদ্বীপের প্রেসিডেন্টের বাংলাদেশ সফর
সাংবাদিক বকসী’র মৃত্যুতে সিলেট প্রেসক্লাবের শোক
সাংবাদিক বকসী’র মৃত্যুতে সিলেট প্রেসক্লাবের শোক
মৌলভীবাজারে লকডাউন মানতে নারাজ শ্রমজীবী মানুষ
মৌলভীবাজারে লকডাউন মানতে নারাজ শ্রমজীবী মানুষ
সিলেট বিভাগে ২৪ ঘণ্টায় শনাক্ত ১৩৬ সুস্থ ১০৫
সিলেট বিভাগে ২৪ ঘণ্টায় শনাক্ত ১৩৬ সুস্থ ১০৫
<span style='color:#000;font-size:18px;'>ম্যাচ প্রিভিউ</span><br/> কেন্ডি টেস্ট বাংলাদেশের ক্রিকেটের ভাবমূর্তির পরীক্ষা
ম্যাচ প্রিভিউ
কেন্ডি টেস্ট বাংলাদেশের ক্রিকেটের ভাবমূর্তির পরীক্ষা

© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত ২০২০

সম্পাদকমন্ডলীর সভাপতি : রাগীব আলী
সম্পাদক : আব্দুল হাই

কার্যালয় : মধুবন সুপার মার্কেট (৫ম তলা), বন্দরবাজার, সিলেট-৩১০০ ।
ফোন: পিএবিএক্স ৭১৪৬৩৪, ৭১৯৪৪৭, , ফ্যাক্স: ৭১৫৩০০
মোবাইল: ০১৭৯২ ২৫২২২৫ (বার্তা), ৭২২২২৭ (বিজ্ঞাপন), ০১৫৩৮ ৪১২১২১
ই-মেইল: sylheterdak@yahoo.com
বিজ্ঞাপন : sylheterdakadv@gmail.com

  • Terms and Conditions
  • Privacy Policy
  • Contact

Developed by: Web Design & IT Company in Bangladesh

Go to top