logo
৯ই আগস্ট, ২০২২ খ্রিস্টাব্দ | ২৫শে শ্রাবণ, ১৪২৯ বঙ্গাব্দ
  • হোম
  • আজকের পত্রিকা
    • প্রথম পাতা
    • শেষ পাতা
  • সিলেট বিভাগ
    • সিলেট
    • সুনামগঞ্জ
    • হবিগঞ্জ
    • মৌলভীবাজার
  • অনলাইন
  • জাতীয়
  • আন্তর্জাতিক
  • ক্রীড়া
    • ক্রিকেট
    • ফুটবল
    • অন্যান্য খেলা
  • ডাক বিনোদন
  • প্রবাস
  • ধর্ম
    • ইসলাম
    • অন্যান্য
  • উপসম্পাদকীয়
  • সম্পাদকীয়
  • অন্যান্য
    • শিক্ষা
    • সাহিত্য
    • মুক্তিযুদ্ধ
    • স্বাস্থ্য
    • শিশু মেলা
    • ইতিহাস- ঐতিহ্য
    • সাজসজ্জা
    • লাইফস্টাইল
    • মহিলা সমাজ
    • পাঁচ মিশালী
    • আমাদের পরিবার
  • ই-পেপার
  • হোম
  • আজকের পত্রিকা
  • ই-পেপার
  • প্রথম পাতা
  • শেষ পাতা
  • সিলেট
  • মৌলভীবাজার
  • সুনামগঞ্জ
  • হবিগঞ্জ
  • অনলাইন
  • জাতীয়
  • আন্তর্জাতিক
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • উপসম্পাদকীয়
  • ফিচার
  • অন্যান্য দেশ
  • যুক্তরাজ্য
  • যুক্তরাষ্ট্র
  • অর্থনীতি
  • করোনা
  • ক্রীড়া
  • অন্যান্য খেলা
  • ক্রিকেট
  • ফুটবল
  • স্থানীয় ক্রিকেট
  • ডাক বিনোদন
  • ধর্ম
  • অন্যান্য
  • ইসলাম
  • পাঁচ মিশালী
  • প্রবাস
  • বিজ্ঞপ্তি
  • মহিলা সমাজ
  • মাল্টিমিডিয়া
  • মুক্তিযুদ্ধ
  • লাইফস্টাইল
  • ইতিহাস- ঐতিহ্য
  • শিশু মেলা
  • সাজসজ্জা
  • শিক্ষা
  • সম্পাদকীয়
  • সাহিত্য
  • শিল্প
  • স্বাস্থ্য
  • বিশেষ সংখ্যা
  • Terms and Conditions
  • Privacy Policy
  • Contact
শিরোনাম
  • সৈয়দা জেবুন্নেছা হকসহ ৫ নারী বঙ্গমাতা ফজিলাতুন নেছা মুজিব পদক পেলেন
  • তিনি সংগ্রামমুখর জীবনের উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত
  • লক্ষ্য অর্জনে ধৈর্য ধরে কাজ করবে ঢাকা ও বেইজিং
  • গ্রেনেড ছুঁড়ে আওয়ামী লীগকে দমিয়ে রাখা যাবে না
  • নগরীতে সিএনজি অটোরিকশার ভাড়া নিয়ে চরম নৈরাজ্য
  1. হোম
  2. সাহিত্য

রবীন্দ্রনাথের কাদম্বরী


সিলেটের ডাক প্রকাশিত হয়েছে : ১২ জুন ২০২২, ৫:১৯:৫১ অপরাহ্ন
রবীন্দ্রনাথের কাদম্বরী

অমিত রহমান
বংশতালিকা ঘাঁটলে দেখা যায়, কাদম্বরী দেবীর পূর্বপুরুষদের সঙ্গে জোড়াসাঁকো ঠাকুর পরিবারের যোগাযোগ বেশ পুরনো। গোবিন্দরাম ঠাকুর ছিলেন কুশারী বংশের জয়রাম ঠাকুরের কনিষ্ঠ সন্তান। গোবিন্দরাম আবার দ্বারকানাথ ঠাকুরের পিতামহ নীলমণির ভ্রাতা। গোবিন্দের সঙ্গে বিয়ে হয়েছিল খুলনার দক্ষিণডিহী গ্রামের নন্দরাম গঙ্গোপাধ্যায়ের মেয়ে রামপ্রিয়া দেবীর। গোবিন্দ মারা গেলে আদালতে গিয়ে রামপ্রিয়া স্বামীর সম্পত্তি বুঝে নেন। ঠাকুর পরিবারের সঙ্গে রামপ্রিয়ারও আত্মীয়তার সম্পর্ক ছিল। যা হোক, এরপর তিনি ভ্রাতুষ্পুত্র জগন্মোহন গাঙ্গলিকে প্রতিপালন শুরু করেন। কলকাতার হারকাটা গলিতে তাকে একটা বাড়িও করে দেন। এ রামপ্রিয়া উদ্যোগ নিয়ে জগন্মোহনকে বিয়ে দেন দ্বারকানাথ ঠাকুরের মামা কেনারাম রায়চৌধুরীর মেয়ে শিরোমনির সঙ্গে। সংগীতের ভক্ত, সমঝদার হিসেবে জগন্মোহনের খ্যাতি হয়েছিল। তার দ্বিতীয় ছেলের নাম রসিকলাল। এ রসিকলালের দুই মেয়ের বিয়ে হয় দ্বারকানাথ ঠাকুরের ভাগ্নে ও দাদার পৌত্রের সঙ্গে। জগন্মোহনের চতুর্থ সন্তান শ্যামলাল বিয়ে করেন ঠনঠনের শশিভূষণ মুখোপাধ্যায়ের মেয়ে ত্রৈলোক্য সুন্দরীকে। শ্যামলাল-ত্রৈলোক্য সুন্দরীর ঘরে এসেছিল চার কন্যা। এদের মধ্যে তৃতীয়জন ছিলেন কাদম্বরী দেবী-জ্যোতিরিন্দ্রনাথ ঠাকুরের স্ত্রী, রবীন্দ্রনাথের বৌঠান।

কাদম্বরীর পিতা শ্যামলাল কলকাতা মহানগরেই বাস করতেন। তার কন্যা কাদম্বরীর জন্ম সিপাহি বিদ্রোহের দুই বছর পর, ১৮৫৯ সালের ৪ জুলাই; ১২৬৬ বঙ্গাব্দের ২১ আষাঢ়। তার বড় দুই বোন বরদা ও মনোরমা, আর ছোট বোন শ্বেতাম্বরী। এখানে উল্লেখ্য, পিতার গৃহে তার নাম ছিল কাদম্বিনী। বিয়ের পরে ঠাকুরবাড়িতে এসে হন কাদম্বরী।

দ্বারকানাথ ঠাকুরের পুত্র জ্যোতিরিন্দ্রনাথের সঙ্গে কাদম্বরীর বিয়ে হয়েছিল ১৮৬৮ সালের ৫ জুলাই। নয় বছরের কাদম্বরীর বিয়ে হলো ১৯ বছরের জ্যোতির সঙ্গে। উল্লেখ্য, রবীন্দ্রনাথের বয়স তখন সাত বছর।

গৌরবর্ণের অধিকারী না হলেও কাদম্বরী রূপবতী ছিলেন। শ্যামবর্ণা কাদম্বরীর চোখ আর চুলের সৌন্দর্যের খ্যাতি ছিল। ইন্দিরা দেবী তার কাকিমাকে নিয়ে বলেছেন, “তার বড় বড় চোখ আর দীর্ঘ ঘন কেশ ছিল…।” আর রবীন্দ্রনাথ বলেছেন, ‘নতুন বৌঠানের চোখ দুটো এমনভাবে তার মনের মধ্যে গাঁথা হয়ে গেছে যে মানুষের ছবি আঁকতে বসলে অনেক সময়েই ঐ চোখ দুটো তার চোখের সামনে জ্বলজ্বল করতে থাকে।’

গাছপালা-পাখির প্রতি টান ছিল কাদম্বরীর। সারদা দেবীর মৃত্যুর পর দেবেন্দ্রনাথ জোড়াসাঁকোর বাড়ি ছেড়ে দিলেন। তিনতলায় ছাদের ঘর এবার জ্যোতিরিন্দ্রনাথের হলো। কাদম্বরী ছাদে বাগান গড়ে তুললেন। তার হাতে বাগানে শোভিত হলো চামেলি, গন্ধরাজ, করবী, রজনীগন্ধা, দোলনচাঁপা। আর দেখা গেল সারি সারি জাম গাছের টব। পশ্চিমের বারান্দায় জায়গা হলো নানা দেশের পাখির। এর মধ্যে একটি চৈনিক শ্যামাও ছিল।
লক্ষণ থেকে বোঝা যাচ্ছে, কাদম্বরী দেবীর মধ্যে সৌন্দর্যবোধের, শৌখিনতার ভাব ছিল। তার স্বামী জ্যোতিরিন্দ্রনাথের জীবনীপ্রণেতা মন্মথনাথ ঘোষ লিখেছেন, গৃহসজ্জার প্রতি কাদম্বরী দেবীর প্রখর দৃষ্টি থাকত, নিখুঁতভাবে তিনি সাজাতেন সবকিছু, বাগান আর নানা রকম গাছের ছিল শখ।
আবদুশ শাকুর তার রবীন্দ্রজীবনে উল্লেখ করেছেন, কাদম্বরীর অক্ষরজ্ঞান ছিল কিনা তা বলা কঠিন। কারণ বিয়ের পর তার জন্য ধারাপাত এবং ‘প্রথম ও দ্বিতীয় ভাগ দুইখানা পুস্তক’ কেনা হয়েছিল। প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষাদীক্ষার বড় সুযোগ না পেলেও তিনি ছিলেন সাহিত্যানুরাগী। রবীন্দ্রনাথের কথায়, “সাহিত্যে বউঠাকুরানীর প্রবল অনুরাগ ছিল। বাংলা বই তিনি যে পড়িতেন কেবল সময় কাটাইবার জন্য, তাহা নহে-তাহা যথার্থই তিনি সমস্ত মন দিয়া উপভোগ করিতেন। তাঁহার সাহিত্যচর্চায় আমি অংশী ছিলাম।”
সন্ধ্যার সময় এই ছাদের বাগানে বসত সাহিত্য আর সংগীতের আসর। জ্যোতির সহপাঠী অক্ষয়চন্দ্র চৌধুরী এ ছাদবাগানের নাম দিলেন ‘নন্দনকানন’। আসরের মধ্যমণি ছিলেন আনুষ্ঠানিক শিক্ষাবঞ্চিত কাদম্বরী। কবি বিহারীলাল চক্রবর্তী আসতেন কবিতা পড়তে। কাদম্বরী তার গুণমুগ্ধ ছিলেন। এখানে উল্লেখ করা যায়, কবির ‘সারদামঙ্গল’ পড়ে তার ভক্ত হয়ে গিয়েছিলেন কাদম্বরী। প্রিয় কবিকে তিনি স্বহস্তে বুনে একটি আসন উপহার দেন। এ আসনের নাম ছিল ‘সাধের আসন’। ‘সাধের আসন’-এ সুতার অক্ষর বুনে ‘সারদামঙ্গল’ থেকে কয়েকটি লাইন তুলে দিয়েছিলেন কাদম্বরী। অক্ষয়চন্দ্র চৌধুরীর সঙ্গে আসতেন তার স্ত্রী লেখিকা শরত্কুমারী। অতিথিদের নিজ হাতে রান্না করে খাওয়াতেন কাদম্বরী। সবাই তার রান্নারও ভক্ত হয়েছিলেন। রবীন্দ্রনাথ নিজেও কাদম্বরীর রান্নার প্রশংসা করেছেন, ‘বৌঠাকরুন রাঁধতে পারতেন ভালো, খাওয়াতে ভালোবাসতেন।’
জ্যোতির উদ্যোগে প্রকাশিত হয়েছিল মাসিক পত্রিকা ‘ভারতী’। এতে অংশগ্রহণ ছিল কাদম্বরীর। সুব্রত রুদ্রের বইতে পাওয়া যায়-“ভারতীর প্রাণ ছিলেন কাদম্বরী, তাকে পত্রিকাগোষ্ঠীর মধ্যমণি বলা যেতে পারে। স্বর্ণকুমারী দেবী বলেছিলেন, ‘প্রায় সমবয়সী বলে তাদের বন্ধুতা গাঢ় ছিল। কাদম্বরী সব সময়ে সাহিত্য আলোচনায় আনন্দ পেতেন।’ সন্ধে হলে প্রতিদিন বাড়িতে বসতে শুরু করল সাহিত্যের আসর, আলোচনা, কবিতাপাঠ, গান।”
জ্যোতিরিন্দ্রনাথ সমাজ সংস্কারকে থোড়াই কেয়ার করে স্ত্রীকে অন্তঃপুর থেকে বাইরে আনলেন। কাদম্বরীকে ঘোড়ায় চড়া শেখালেন। তারপর দুজন ঘোড়ায় চেপে যেতেন গড়ের মাঠে। সেখানে স্বামী-স্ত্রী পাশাপাশি ঘোড়া ছোটাতেন। এ ঘটনা স্থানীয়দের মধ্যে ব্যাপক ঔত্সুক্যের জন্ম দিয়েছিল।
স্বামী জ্যোতিরিন্দ্রনাথের সেবাযত্নে ত্রুটি রাখতেন না কাদম্বরী। জ্যোতি যখন জমিদারি তত্ত্বাবধায়নের দায়িত্ব পান, তখন দুপুরে তাকে কাছারিতে যেতে হতো। সে সময় কাদম্বরী স্বামীর জন্য ফল কেটে যত্ন করে রূপার রেকাবিতে সাজিয়ে পাঠাতেন। সঙ্গে দিতেন নিজের হাতে তৈরি করা মিষ্টান্ন, এর উপরে ছড়িয়ে দিতেন গোলাপের পাপড়ি। আরো দিতেন গ্লাসভরা ডাবের পানি বা ফলের রস, কখনো বরফে ঠাণ্ডা করা কচি তালশাঁস। বিভিন্ন ধরনের নতুন পদ রান্না করার শখ ছিল কাদম্বরীর।
ঠাকুরবাড়ির এত হাসি-গানের ঝরনাতে শেষমেশ ট্র্যাজেডি হয়ে মিশে গিয়েছে কাদম্বরীর জীবন। ২৫ বছরে আত্মহত্যাতে ফুরিয়েছে তার জীবন। এর আগেও নানা ঘটনায় বেদনার্ত হয়েছেন। তার মধ্যে একটি ঘটনার উল্লেখ করে এ লেখার ইতি টানা হবে। নিঃসন্তান কাদম্বরী, স্বর্ণকুমারীর ছোট মেয়ে ঊর্মিলাকে সন্তানজ্ঞানে পালন করতেন। মেয়েকে খাওয়ানো, ঘুম পাড়ানো তিনিই করতেন। ঊর্মিলাকে তেতলায় নিজের কাছে রাখতেন। স্কুলে ভর্তির দুই মাসের মাথায় ছাদের বাঁকা সিঁড়ি দিয়ে একা নামতে গিয়ে মারা যায় কন্যাটি। এ ঘটনা কাদম্বরীর বুকে শোকের পাথর চেপে দিয়েছিল।

শেয়ার করুন




সাহিত্য এর আরও খবর
চেনা শহরে অচেনা মানুষ

চেনা শহরে অচেনা মানুষ

জীবনের পরাজয়

জীবনের পরাজয়

ষোলআনা চৌধুরীর বয়ান

ষোলআনা চৌধুরীর বয়ান

শাস্তি-পুরস্কার ও জাহাঙ্গীরের প্রশাসন

শাস্তি-পুরস্কার ও জাহাঙ্গীরের প্রশাসন

সর্বশেষ সংবাদ
মহররম : হাহাকারের বেদনায় স্মৃতিমধূর মাস
মহররম : হাহাকারের বেদনায় স্মৃতিমধূর মাস
পবিত্র আশুরার চেতনা
পবিত্র আশুরার চেতনা
সারাদেশে ২ দিনের বিক্ষোভ কর্মসূচির ঘোষণা বিএনপি’র
সারাদেশে ২ দিনের বিক্ষোভ কর্মসূচির ঘোষণা বিএনপি’র
বার্মিংহাম কমনওয়েলথ গেমসের কল্যাণে পরিচিতি পেলো জগন্নাথপুরের ইয়াসমিন
বার্মিংহাম কমনওয়েলথ গেমসের কল্যাণে পরিচিতি পেলো জগন্নাথপুরের ইয়াসমিন
জ্বালানি তেলের মূল্য বৃদ্ধির প্রতিবাদে ওয়ার্কার্স পার্টির মানববন্ধন
জ্বালানি তেলের মূল্য বৃদ্ধির প্রতিবাদে ওয়ার্কার্স পার্টির মানববন্ধন
রত্নগর্ভা মা সুকৃতি বালা ভৌমিকের শ্রাদ্ধানুষ্ঠান কাল
রত্নগর্ভা মা সুকৃতি বালা ভৌমিকের শ্রাদ্ধানুষ্ঠান কাল
লিডিং ইউনিভার্সিটির সামার সেমিস্টারের ওরিয়েন্টেশন ১৭ আগস্ট
লিডিং ইউনিভার্সিটির সামার সেমিস্টারের ওরিয়েন্টেশন ১৭ আগস্ট
<span style='color:#000;font-size:18px;'>ভিসি অ্যাওয়ার্ড পেলেন শাবির তিন গবেষক</span><br/> বিশ্ববিদ্যালয়কে আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন করতে গবেষণা বৃদ্ধির বিকল্প নেই ——–শাবি ভিসি
ভিসি অ্যাওয়ার্ড পেলেন শাবির তিন গবেষক
বিশ্ববিদ্যালয়কে আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন করতে গবেষণা বৃদ্ধির বিকল্প নেই ——–শাবি ভিসি
বিশ্ববাজারে আরও কমলো জ্বালানি তেলের দাম
বিশ্ববাজারে আরও কমলো জ্বালানি তেলের দাম
বঙ্গমাতার জীবন থেকে বিশ্বের নারীরাও শিক্ষা নিতে পারে : প্রধানমন্ত্রী
বঙ্গমাতার জীবন থেকে বিশ্বের নারীরাও শিক্ষা নিতে পারে : প্রধানমন্ত্রী
বিমানবন্দরে যাত্রীকে চড় দেওয়ায় কাস্টমস কর্মকর্তা বরখাস্ত
বিমানবন্দরে যাত্রীকে চড় দেওয়ায় কাস্টমস কর্মকর্তা বরখাস্ত
খোলাবাজারে ডলারের দাম ছাড়াল ১১৫ টাকা
খোলাবাজারে ডলারের দাম ছাড়াল ১১৫ টাকা
দেশে করোনায় আরও ৩ জনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৯৬
দেশে করোনায় আরও ৩ জনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৯৬
<span style='color:#000;font-size:18px;'>সকল আসামি পলাতক </span><br/> জগন্নাথপুরের দুলা মিয়া হত্যা মামলায় ১ জনের আমৃত্যু ও ৫ জনের যাবজ্জীবন কারাদন্ড
সকল আসামি পলাতক
জগন্নাথপুরের দুলা মিয়া হত্যা মামলায় ১ জনের আমৃত্যু ও ৫ জনের যাবজ্জীবন কারাদন্ড
শাবিতে ‘মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উদ্বুদ্ধ শিক্ষকবৃন্দ’র আহ্বায়ক কমিটি গঠন
শাবিতে ‘মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উদ্বুদ্ধ শিক্ষকবৃন্দ’র আহ্বায়ক কমিটি গঠন




© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত ২০২০

সম্পাদকমন্ডলীর সভাপতি : রাগীব আলী
সম্পাদক : আব্দুল হাই

কার্যালয় : মধুবন সুপার মার্কেট (৫ম তলা), বন্দরবাজার, সিলেট-৩১০০ ।
ফোন : পিএবিএক্স +৮৮ ০২৯৯৬৬৩১২৩৪, বিজ্ঞাপন: +৮৮ ০২৯৯৬৬৩৮২২৭
ই-মেইল: sylheterdak@yahoo.com
বিজ্ঞাপন : sylheterdakadv@gmail.com

  • Terms and Conditions
  • Privacy Policy
  • Contact

Developed by: Web Design & IT Company in Bangladesh

Go to top