logo
৯ই আগস্ট, ২০২২ খ্রিস্টাব্দ | ২৫শে শ্রাবণ, ১৪২৯ বঙ্গাব্দ
  • হোম
  • আজকের পত্রিকা
    • প্রথম পাতা
    • শেষ পাতা
  • সিলেট বিভাগ
    • সিলেট
    • সুনামগঞ্জ
    • হবিগঞ্জ
    • মৌলভীবাজার
  • অনলাইন
  • জাতীয়
  • আন্তর্জাতিক
  • ক্রীড়া
    • ক্রিকেট
    • ফুটবল
    • অন্যান্য খেলা
  • ডাক বিনোদন
  • প্রবাস
  • ধর্ম
    • ইসলাম
    • অন্যান্য
  • উপসম্পাদকীয়
  • সম্পাদকীয়
  • অন্যান্য
    • শিক্ষা
    • সাহিত্য
    • মুক্তিযুদ্ধ
    • স্বাস্থ্য
    • শিশু মেলা
    • ইতিহাস- ঐতিহ্য
    • সাজসজ্জা
    • লাইফস্টাইল
    • মহিলা সমাজ
    • পাঁচ মিশালী
    • আমাদের পরিবার
  • ই-পেপার
  • হোম
  • আজকের পত্রিকা
  • ই-পেপার
  • প্রথম পাতা
  • শেষ পাতা
  • সিলেট
  • মৌলভীবাজার
  • সুনামগঞ্জ
  • হবিগঞ্জ
  • অনলাইন
  • জাতীয়
  • আন্তর্জাতিক
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • উপসম্পাদকীয়
  • ফিচার
  • অন্যান্য দেশ
  • যুক্তরাজ্য
  • যুক্তরাষ্ট্র
  • অর্থনীতি
  • করোনা
  • ক্রীড়া
  • অন্যান্য খেলা
  • ক্রিকেট
  • ফুটবল
  • স্থানীয় ক্রিকেট
  • ডাক বিনোদন
  • ধর্ম
  • অন্যান্য
  • ইসলাম
  • পাঁচ মিশালী
  • প্রবাস
  • বিজ্ঞপ্তি
  • মহিলা সমাজ
  • মাল্টিমিডিয়া
  • মুক্তিযুদ্ধ
  • লাইফস্টাইল
  • ইতিহাস- ঐতিহ্য
  • শিশু মেলা
  • সাজসজ্জা
  • শিক্ষা
  • সম্পাদকীয়
  • সাহিত্য
  • শিল্প
  • স্বাস্থ্য
  • বিশেষ সংখ্যা
  • Terms and Conditions
  • Privacy Policy
  • Contact
শিরোনাম
  • সৈয়দা জেবুন্নেছা হকসহ ৫ নারী বঙ্গমাতা ফজিলাতুন নেছা মুজিব পদক পেলেন
  • তিনি সংগ্রামমুখর জীবনের উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত
  • লক্ষ্য অর্জনে ধৈর্য ধরে কাজ করবে ঢাকা ও বেইজিং
  • গ্রেনেড ছুঁড়ে আওয়ামী লীগকে দমিয়ে রাখা যাবে না
  • নগরীতে সিএনজি অটোরিকশার ভাড়া নিয়ে চরম নৈরাজ্য
  1. হোম
  2. সাহিত্য

রামমোহন ও উপমহাদেশে পারস্যচর্চা


সিলেটের ডাক প্রকাশিত হয়েছে : ২৬ জুন ২০২২, ৫:৩৮:২৫ অপরাহ্ন
রামমোহন ও উপমহাদেশে পারস্যচর্চা

আবুল বাশার
ইসলামের প্রতি রাজা রামমোহন রায়ের শ্রদ্ধাবোধ ছিল অপরিসীম। খোদা এক ও অদ্বিতীয়-স্রষ্টা সম্পর্কে এই একত্ববাদ, যাকে বলা হয় আপসহীন একত্ববাদ, তাতে ছিল তাঁর সুগভীর আস্থা। আল্লাহর কোনো শরিক নেই-ইসলামের এই অনন্য তত্ত্বেও তাঁর প্রত্যয় ছিল গভীর। সে কারণে তিনি মূর্তি পূজায় বিশ্বাসী ছিলেন না। তাঁর এই আপসহীনতা তাঁর যুক্তিবাদের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য। একদিকে খোদা, অন্যদিকে যুক্তি-এ দুইয়ে মিলে ছিল তাঁর মৌল জীবনবোধ।

বিভিন্ন ধর্মের মূল্যবোধগুলোকে তিনি যুক্তির নিরিখে জীবনে প্রতিষ্ঠা দিতে সক্ষম হয়েছিলেন। মূল্যবোধগুলো যদি হয় ফুল, তাহলে যুক্তি হলো সূত্র, যা দিয়ে মালা গাঁথা যায়। সূত্র ছিন্ন হলে মাল্যের মহিমাও আস্ত থাকে না-এই মনোভাবই তাঁকে জীবনের সব ক্ষেত্রে বিজয়ী করেছিল।

নিশ্চিত করে বলা যায়, ইসলামের প্রথম যুগের বিজ্ঞান চেতনা ও যুক্তিবাদ তাঁকে এই ধর্মের প্রতি প্রবল বেগে আকর্ষণ করেছিল। তারই সঙ্গে মিশেছিল ইউরোপের আধুনিক কালের বুদ্ধির মুক্তি আলোড়ন। মনীষী অন্নদাশঙ্কর রায় রামমোহনের ভাবনায় তিনটি সভ্যতার মিশ্রণ লক্ষ করেছেন। এই তিনটি সভ্যতাকে ‘তিনটি ধারা’ নামে চিহ্নিত করে সেই তিন ধারার একটি আশ্চর্য ত্রিবেণী সঙ্গম ঘটেছে রামমোহনের চরিত্রে ও চিন্তায়। এমনটিই অন্নদাশঙ্করের রামমোহন সম্পর্কিত সাংস্কৃতিক মূল্যায়ন, যা বাঙালি রেনেসাঁসের একটি অনন্য দৃষ্টিকোণকে আমাদের সামনে মেলে ধরেছে। সেই চিন্তার উত্তরসূরি আজকের বাংলায় পাওয়া যায় না। রামমোহনের পূর্বাপর কালেও তাঁর মতো কেউ ছিলেন না। যুগপুরুষ হিসেবে তিনি একা।

ভারতবর্ষে আজও তিনি একা। অন্নদাশঙ্কর ঠিক কী বলেছিলেন, হুবহু তুলে ধরা যাক। তিনি বলছেন, ‘রামমোহন রায়ের পরে দ্বিতীয় একজনকে দেখা গেল না, যিনি তিনটি ধারার ত্রিবেণী সঙ্গমের জন্য আজীবন ভাবনা করেছিলেন। সেই তিন ধারার নাম হলো-প্রাচীন যুগের ভারতীয়, মধ্যযুগের আরব্য-পারস্য ও আধুনিক যুগের ইউরোপীয়। তাঁর উত্তরসূরিরা ত্রিবেণী সঙ্গমের বদলে দ্বিবেণী সঙ্গমের ভাবনায় নিবিষ্ট হন। একটি হলো প্রাচীন ভারতের হিন্দু সভ্যতা বা প্রাচ্য সভ্যতা, অন্যটি আধুনিক যুগের পাশ্চাত্য সভ্যতা।’
অর্থাৎ প্রাচীন হিন্দু ভারত ও তার ভাবধারা আর আধুনিক ইউরোপীয় ভাবধারার মিশেলে যে পদার্থটি তৈরি হয়েছে, সেটাই ভারতের অবলম্বিত সংস্কৃতি! আরব্য-পারস্য ভাবধারাকে ছেঁটে ফেলার অভিপ্রায়ে ব্যস্ত আজকের বুদ্ধিজীবী সমাজের একাংশ। মধ্যযুগটিকেই এড়িয়ে চলতে চায়। কিংবা ছাঁটতে চায় বা বাদ দিতে চায়। দ্বিবেণী সঙ্গমে প্রভূত ‘নাফা’ আছে মনে করে তারা। এমন বুদ্ধিজীবীদের আমরা রামমোহনচর্চার যোগ্য মনে করি না। রামমোহন প্রতিষ্ঠিত ব্রাহ্ম সমাজের ধর্মচেতনা ও আদর্শকে বুঝে নেওয়াটা বাঙালি রেনেসাঁস চর্চার সূচক অভিমুখ বলা যেতে পারে।
অর্ধ প্রাসঙ্গিক একটি বিষয়ের এখানে উল্লেখ করি, যা মাঝে মাঝেই উল্লেখ করাটা আমার আপ্তবাক্য। আর তা হলো, আমাদের পাঁচ জন বড় কবির দুজন ব্রাহ্ম, একজন খ্রিষ্টান এবং একজন মুসলমান। পঞ্চমজন একজন আউলিয়া ফকির; বৌদ্ধ-ইসলাম মেশানো বাউল। তাঁরা হলেন মাইকেল মধুসূদন, রবীন্দ্রনাথ, নজরুল, জীবনানন্দ ও লালন।
বাংলাদেশ ও বাংলা কবি প্রেরণার দেশ-কবিকে বাদ দিয়ে এখানে কিছুই হয় না। কবিই বাক্য, কবিই গান। বৃহৎ কবি পঞ্চকের দুজনই ব্রাহ্ম। ভারি আশ্চর্যের এই বাংলায় তথা ভারতবর্ষে ধর্ম সমন্বয় ভাবনার উদ্গাতা হলো ব্রাহ্ম সমাজ। অন্য ধর্মের প্রতি শ্রদ্ধাবোধ যে কত অপরিমেয় হতে পারে তার দৃষ্টান্তস্থল ব্রাহ্মরাই; বাংলাভাষায় কোরআন শরিফের প্রথম যিনি অনুবাদ করেন, তিনি ছিলেন ব্রাহ্ম ধর্মেরই মানুষ; ভাই গিরিশচন্দ্র সেন। কোরআনের অতি উচ্চমানের বঙ্গানুবাদ কোনো মুসলমান ভাইয়ের কীর্তি নয়-এ কথা মনে রাখলে বাংলার ভালো বই খারাপ হয় না।
ভারতীয় সংস্কৃতিতে আরব্য-পারস্য প্রভাব নিয়ে বিভিন্ন কৃতী লেখক অসংখ্য আলোচনা করেছেন। ফারসি ভাষা ও সাহিত্যের চর্চা বিবেকানন্দ-নজরুল পর্যন্ত এক ব্যাপক পরিসরে প্রকাশ পেয়েছে। মধুসূদনের ফার্সি চর্চা এক উল্লেখযোগ্য ঘটনা। রবীন্দ্রপরিবার তো মরমিয়া ফার্সি কবি হাফেজ দ্বারা সমাচ্ছন্ন পরিবার। গল্প-উপন্যাস-নাটকে রবীন্দ্রনাথ ইউরোপীয়, কিন্তু কাব্যে ও গানের কথায় মূলত পারসিক। ‘গীতাঞ্জলি’ তো বিশ্বকে রবীন্দ্রনাথের পারস্য অঞ্জলি। তার মানে অবশ্য এ নয় যে, রবীন্দ্রনাথের কবিতায় ইউরোপ নেই। কিন্তু ফারসি সুফি কাব্যের মরমি প্রভাব রবীন্দ্রনাথে অকাট্য এটাই আমাদের বলার কথা। সে যাক। কবি জীবনানন্দের হাজার বছরের পথ চলায় মধ্যপ্রাচ্যের মরুভূমি ও সাগর আশ্চর্য আন্দোলিত। এই কবির ইতিহাস ভাবনায় মিশর-বেবিলন-উর ইত্যাদি মিশে রয়েছে। তার ‘পথ হাঁটা’ কবিতাটি মনে পড়ে?
কবিতাটির শেষ পাঁচ লাইন এরকম:
‘আর কিছু দেখেছি কি; একরাশ তারা আর মনুমেন্ট ভরা কলকাতা?/চোখ নিচে নেমে যায়-চুরুট নীরবে জ্বলে-বাতাসে অনেক ধুলো খড়;/চোখ বুজে একপাশে সরে যাই-গাছ থেকে অনেক বাদামি জীর্ণ পাতা/উড়ে গেছে; বেবিলনে একা-একা এমনই হেঁটেছি আমি রাতের ভিতর/কেন যেন; আজও আমি জানি নাকো হাজার হাজার ব্যস্ত বছরের পর।’
সুতরাং কলকাতার রাস্তায় নির্জন পথে রাত্রিবেলা হেঁটে যেতে যেতে কবি তাঁর অবচেতনায় ইতিহাসের সরণি ধরে চলতে চলতে বেবিলন আর কলকাতাকে একই পথের সম্প্রসারণ মনে করেন-এই ইতিহাসবোধ কোথায় যেন রাষ্ট্রীয় কানাগলিতে আজ সেঁধিয়ে দিয়েছে ভারত। আর আমরা নাগরিক কবিরা বিশুদ্ধ ইউরোপীয় হয়েছি-এককালে ফার্সি আওড়াতাম-এখন শুধুই ইংরেজি আওড়াই।
রামমোহনে ফেরা যাক। তাঁর স্কুল শিক্ষা ছিল আরবি-ফার্সি ভাষা শিক্ষা। ৯ বছর থেকে শুরু। ১৬ বছরে পৌঁছে সংস্কৃত শিক্ষা। আর ইংরেজি শিক্ষা পরবর্তীকালে সম্পূর্ণ নিজের চেষ্টায় শেখা। তাঁর যে বিশুদ্ধ যুক্তিবাদ, তা কিন্তু ইউরোপীয় ধ্যানধারণা পোক্ত হয়ে গড়ে ওঠার আগেই একপ্রকার শুরু হয়ে গেছে-সেই যে যুক্তিবাদিতার অনুরাগ, তা ধরা পড়েছে তাঁর লেখা প্রথম বইটিতেই। বইটি ফার্সি ভাষায় লেখা; ভূমিকাটি আরবিতে।
যুক্তিকে বাদ দিয়ে ধর্মসংক্রান্ত কোনো আলোচনায় রামমোহনের উৎসাহ ছিল না। বইটির নাম ‘তুহফত্-উল-মুহাদ্দিন’-যুক্ত আশ্রয়ী একেশ্বরবাদ তত্ত্বের আলোচনা। বইটির বাংলা নাম ‘একেশ্বরবাদীদের জন্য উপহার’।
বুদ্ধির মুক্তিই জাতি ও দেশের অগ্রগতি ও যাবতীয় উৎকর্ষের পথ। অন্ধ সমাজ এগোতে পারে না। কুসংস্কার ও গোঁড়ামি থেকে আমাদের চিন্তাকে মুক্ত রাখাটাই প্রধান সাংস্কৃতিক কর্তব্য। রামমোহনের যুক্তিনিষ্ঠাকে সেলাম জানাতেই এই ক্ষুদ্র রচনাটির অবতারণা।
রামমোহন তুহফৎ-এ কোরআনের বাক্যকে যুক্তির সমর্থনে ব্যবহার করেছেন। এই শিক্ষা আমাদের কোরআন চর্চায় ভিন্নতর দিশা দেখায়। তাঁর জন্মের ২৫০ বছর পেরোলাম আমরা। ভারতবর্ষ আজ যুক্তির পথ ভুলে গেছে। বস্তুত সবাই ভোলেনি। তাই রক্ষা।
তাঁর বইটি ফার্সি ভাষায় লেখা। বইটির ইংরেজি আছে এবং তা থেকে চমৎকার বাংলা তরজমা আছে। তার একটি বাক্য এরকম-‘সাংসারিক ব্যাপারে এক বস্তুর সঙ্গে অন্য বস্তুর কোনো কার্যকারণ সম্বন্ধ না জানলে মানুষ একটাকে কারণ, অন্যটাকে ফল বলে মেনে নিতে রাজি নয়।’
এই যে যুক্তি, সেটাকেই ধর্ম বিচারের বেলায়ও কাজে লাগাতে হবে। যে কোনো সংকট-পরিস্থিতির সামনে কোরআন মানুষকে চোখ খোলা রাখতে বলেছে। বলেছে, ‘যাদের চোখ আছে, তারা এ থেকে সাবধান হও।’ (কোরআন)। আমাদের বিচারেও কোরআন মানুষের পর্যবেক্ষণ শক্তির আধার। এই লেখায় ইসলাম অনুসারীদের ৭২ ফেরকা বা উপদলে ভাগ হয়ে যাওয়ার নিন্দা করা হয়েছে। এই ফেরকাবাদীরা তর্ক ও ন্যায়শাস্ত্রের যুক্তিই মানেনি। সম্ভব-অসম্ভবের সীমা মানত না-রামমোহন মহাত্মা হাফিজের উক্তি তুলে ধরেছেন-‘৭২টি সম্প্রদায়ের (ফেরকার) বিবাদ সহ্য করতে হবে, কারণ তারা সত্য না জেনে আজগুবি অর্থহীন গালগল্পের পথ মাড়িয়ে চলেছে।’ হা খুদা! আজো চলেছে।

শেয়ার করুন




সাহিত্য এর আরও খবর
চেনা শহরে অচেনা মানুষ

চেনা শহরে অচেনা মানুষ

জীবনের পরাজয়

জীবনের পরাজয়

ষোলআনা চৌধুরীর বয়ান

ষোলআনা চৌধুরীর বয়ান

শাস্তি-পুরস্কার ও জাহাঙ্গীরের প্রশাসন

শাস্তি-পুরস্কার ও জাহাঙ্গীরের প্রশাসন

সর্বশেষ সংবাদ
মহররম : হাহাকারের বেদনায় স্মৃতিমধূর মাস
মহররম : হাহাকারের বেদনায় স্মৃতিমধূর মাস
পবিত্র আশুরার চেতনা
পবিত্র আশুরার চেতনা
সারাদেশে ২ দিনের বিক্ষোভ কর্মসূচির ঘোষণা বিএনপি’র
সারাদেশে ২ দিনের বিক্ষোভ কর্মসূচির ঘোষণা বিএনপি’র
বার্মিংহাম কমনওয়েলথ গেমসের কল্যাণে পরিচিতি পেলো জগন্নাথপুরের ইয়াসমিন
বার্মিংহাম কমনওয়েলথ গেমসের কল্যাণে পরিচিতি পেলো জগন্নাথপুরের ইয়াসমিন
জ্বালানি তেলের মূল্য বৃদ্ধির প্রতিবাদে ওয়ার্কার্স পার্টির মানববন্ধন
জ্বালানি তেলের মূল্য বৃদ্ধির প্রতিবাদে ওয়ার্কার্স পার্টির মানববন্ধন
রত্নগর্ভা মা সুকৃতি বালা ভৌমিকের শ্রাদ্ধানুষ্ঠান কাল
রত্নগর্ভা মা সুকৃতি বালা ভৌমিকের শ্রাদ্ধানুষ্ঠান কাল
লিডিং ইউনিভার্সিটির সামার সেমিস্টারের ওরিয়েন্টেশন ১৭ আগস্ট
লিডিং ইউনিভার্সিটির সামার সেমিস্টারের ওরিয়েন্টেশন ১৭ আগস্ট
<span style='color:#000;font-size:18px;'>ভিসি অ্যাওয়ার্ড পেলেন শাবির তিন গবেষক</span><br/> বিশ্ববিদ্যালয়কে আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন করতে গবেষণা বৃদ্ধির বিকল্প নেই ——–শাবি ভিসি
ভিসি অ্যাওয়ার্ড পেলেন শাবির তিন গবেষক
বিশ্ববিদ্যালয়কে আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন করতে গবেষণা বৃদ্ধির বিকল্প নেই ——–শাবি ভিসি
বিশ্ববাজারে আরও কমলো জ্বালানি তেলের দাম
বিশ্ববাজারে আরও কমলো জ্বালানি তেলের দাম
বঙ্গমাতার জীবন থেকে বিশ্বের নারীরাও শিক্ষা নিতে পারে : প্রধানমন্ত্রী
বঙ্গমাতার জীবন থেকে বিশ্বের নারীরাও শিক্ষা নিতে পারে : প্রধানমন্ত্রী
বিমানবন্দরে যাত্রীকে চড় দেওয়ায় কাস্টমস কর্মকর্তা বরখাস্ত
বিমানবন্দরে যাত্রীকে চড় দেওয়ায় কাস্টমস কর্মকর্তা বরখাস্ত
খোলাবাজারে ডলারের দাম ছাড়াল ১১৫ টাকা
খোলাবাজারে ডলারের দাম ছাড়াল ১১৫ টাকা
দেশে করোনায় আরও ৩ জনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৯৬
দেশে করোনায় আরও ৩ জনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৯৬
<span style='color:#000;font-size:18px;'>সকল আসামি পলাতক </span><br/> জগন্নাথপুরের দুলা মিয়া হত্যা মামলায় ১ জনের আমৃত্যু ও ৫ জনের যাবজ্জীবন কারাদন্ড
সকল আসামি পলাতক
জগন্নাথপুরের দুলা মিয়া হত্যা মামলায় ১ জনের আমৃত্যু ও ৫ জনের যাবজ্জীবন কারাদন্ড
শাবিতে ‘মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উদ্বুদ্ধ শিক্ষকবৃন্দ’র আহ্বায়ক কমিটি গঠন
শাবিতে ‘মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উদ্বুদ্ধ শিক্ষকবৃন্দ’র আহ্বায়ক কমিটি গঠন




© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত ২০২০

সম্পাদকমন্ডলীর সভাপতি : রাগীব আলী
সম্পাদক : আব্দুল হাই

কার্যালয় : মধুবন সুপার মার্কেট (৫ম তলা), বন্দরবাজার, সিলেট-৩১০০ ।
ফোন : পিএবিএক্স +৮৮ ০২৯৯৬৬৩১২৩৪, বিজ্ঞাপন: +৮৮ ০২৯৯৬৬৩৮২২৭
ই-মেইল: sylheterdak@yahoo.com
বিজ্ঞাপন : sylheterdakadv@gmail.com

  • Terms and Conditions
  • Privacy Policy
  • Contact

Developed by: Web Design & IT Company in Bangladesh

Go to top