logo
১৭ই মে, ২০২২ খ্রিস্টাব্দ | ৩রা জ্যৈষ্ঠ, ১৪২৯ বঙ্গাব্দ
  • হোম
  • আজকের পত্রিকা
    • প্রথম পাতা
    • শেষ পাতা
  • সিলেট বিভাগ
    • সিলেট
    • সুনামগঞ্জ
    • হবিগঞ্জ
    • মৌলভীবাজার
  • অনলাইন
  • জাতীয়
  • আন্তর্জাতিক
  • ক্রীড়া
    • ক্রিকেট
    • ফুটবল
    • অন্যান্য খেলা
  • ডাক বিনোদন
  • প্রবাস
  • ধর্ম
    • ইসলাম
    • অন্যান্য
  • উপসম্পাদকীয়
  • সম্পাদকীয়
  • অন্যান্য
    • শিক্ষা
    • সাহিত্য
    • মুক্তিযুদ্ধ
    • স্বাস্থ্য
    • শিশু মেলা
    • ইতিহাস- ঐতিহ্য
    • সাজসজ্জা
    • লাইফস্টাইল
    • মহিলা সমাজ
    • পাঁচ মিশালী
    • আমাদের পরিবার
  • ই-পেপার
  • হোম
  • আজকের পত্রিকা
  • ই-পেপার
  • প্রথম পাতা
  • শেষ পাতা
  • সিলেট
  • মৌলভীবাজার
  • সুনামগঞ্জ
  • হবিগঞ্জ
  • অনলাইন
  • জাতীয়
  • আন্তর্জাতিক
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • উপসম্পাদকীয়
  • ফিচার
  • অন্যান্য দেশ
  • যুক্তরাজ্য
  • যুক্তরাষ্ট্র
  • অর্থনীতি
  • করোনা
  • ক্রীড়া
  • অন্যান্য খেলা
  • ক্রিকেট
  • ফুটবল
  • স্থানীয় ক্রিকেট
  • ডাক বিনোদন
  • ধর্ম
  • অন্যান্য
  • ইসলাম
  • পাঁচ মিশালী
  • প্রবাস
  • বিজ্ঞপ্তি
  • মহিলা সমাজ
  • মাল্টিমিডিয়া
  • মুক্তিযুদ্ধ
  • লাইফস্টাইল
  • ইতিহাস- ঐতিহ্য
  • শিশু মেলা
  • সাজসজ্জা
  • শিক্ষা
  • সম্পাদকীয়
  • সাহিত্য
  • শিল্প
  • স্বাস্থ্য
  • বিশেষ সংখ্যা
  • Terms and Conditions
  • Privacy Policy
  • Contact
শিরোনাম
  • সুরমা উপচে পানি প্রবেশ করছে সিলেট নগরীর বিভিন্ন পাড়া মহল্লায়
  • নিখোঁজ দুই যাত্রীর একজনের লাশ ভেসে উঠেছে
  • শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করতে ঐক্যের কোন বিকল্প নেই : খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার এমপি
  • ভারত গম রপ্তানি বন্ধ করলেও বাংলাদেশে প্রভাব পড়বে না
  • বন্যা ॥ গ্রামীণ রাস্তা-ঘাট তলিয়ে যাওয়ায় দুর্ভোগ
  1. হোম
  2. অনলাইন

সিনেমা, সাহিত্যে মাফিয়া


সিলেটের ডাক প্রকাশিত হয়েছে : ০৮ মে ২০২২, ৫:৩৭:৩৫ অপরাহ্ন
সিনেমা, সাহিত্যে মাফিয়া

অনন্যা দাশ
আজকাল ‘মাফিয়া’ শব্দটি ইতালীয়-আমেরিকানদের পরিচায়ক হিসেবে একটি পপ কালচার রেফারেন্সে পরিণত হয়েছে। প্রবণতাটি অবশ্যই ইতালীয়-আমেরিকানদের জন্য খুব একটা সুখকর নয়। কারণ মাফিয়া মূলত ইতালি ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে সক্রিয়, সংগঠিত-অপরাধ গোষ্ঠীর একটি নেটওয়ার্ক, যা মাদক পাচার, সুদ ব্যবসা থেকে শুরু করে হত্যা পর্যন্ত করতে দ্বিধা করে না।

বিশ শতকের শুরুর দিকে অভিবাসনের সূত্রে সিসিলিয়ান মাফিয়ারা ছড়িয়ে পড়ে আমেরিকায়ও। বিশ শতকের গোড়ার দিকে ইতালির দক্ষিণ থেকে আমেরিকায় প্রচুর ইটালিয়ান মাইগ্রেট করে। এ বিশাল জনসংখ্যার একটি ক্ষুদ্র অংশ গ্যাংস্টার ছিল। কালের বিবর্তনে আমেরিকান মাফিয়া, একটি পৃথক সত্তা হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে। ২১ শতকে এসে যদিও মাফিয়া গোষ্ঠীগুলো আর আগের মতো ক্ষমতাবান নেই, তবু এখনো তারা নিশ্চিহ্ন হয়ে যায়নি।

মাফিয়া পরিচয়টির বিশ্বায়নে বড় ভূমিকা আছে ফ্রান্সিস ফোর্ড কপোলার ১৯৭২ সালের অস্কারবিজয়ী ফিল্ম দ্য গডফাদারের (মারিও পুজোর একই নামের উপন্যাসের অবলম্বনে নির্মিত)। গ্যাংস্টার মুভির ধারণাই পাল্টে দিয়েছিল এই স্ম্যাশ হিট ফিল্মটি।

তবে মাফিয়াদের জনপ্রিয়তার পেছনে শুধু এ একটি সিনেমাই নয় বরং বাস্তবের আল কপোন কিংবা পর্দার ভিটো করলিওনি থেকে জন গোটি কিংবা টনি সোপ্রানো-রিল/লাইফ ও রিয়েল/লাইফ সব মাফিয়োসোদের ভূমিকা আছে। মাফিয়ারা সেই ১৯২০ সাল থেকে পপ কালচার, মানুষের রোমান্টিক কল্পনার জগৎ মাতিয়ে রেখেছে। নির্মম ও হিংস্র, কিন্তু ব্যক্তিত্বসম্পন্ন, এক কথার মানুষ-সহজ কথায় এই হলো মাফিয়া। এমন পরস্পরবিরোধী স্বভাবের জন্যেই মাফিয়াদের অপরাধী কম, রোল মডেল বেশি মনে করে এসেছে মানুষ বছরের পর বছর ধরে।
ছোট ও বড় পর্দায় মাফিয়ারা বারবার এসেছেন বিভিন্নরূপে এবং একেকটি সিনেমা বা টিভি সিরিজ সাধারণ দর্শককে নতুন করে চিনতে শিখিয়েছে মাফিয়াদের। তাদের নিয়ে নির্মিত হয়েছে অজস্র জনপ্রিয় সিনেমা ও টিভি সিরিজ। তাদের জীবন উঠে এসেছে বইয়ের পাতায়, উপন্যাসে। একদিক থেকে দেখলে আজকালকার সিনেমা, সিরিজ বা উপন্যাসে যে অ্যান্টি-হিরোদের কদর বেড়েছে, সেটা নিছক নতুন প্রবণতা নয়, বরং বহুকাল ধরেই সাধারণ মানুষ এমন অপরাধীদের হিরো ভেবে আসছে, রোমান্টিসাইজ করেছে।
সিনেমা ও টিভি পর্দায়
১৯১৯ সালে আমেরিকায় অ্যালকোহল জাতীয় দ্রব্য উৎপাদন, পরিবহন ও ক্রয়-বিক্রয়ের ওপর নিষেধাজ্ঞা জারির পর পরই শুরু হয় মহামন্দা বা দ্য গ্রেট ডিপ্রেশন (১৯২৯ সালের স্টক মার্কেট ধসের মাধ্যমে শুরু হয় এ মন্দা, যা ১৯৩০ এ গিয়ে আরো খারাপ চেহারা ধারণ করে)। এ সময়ের কাছাকাছি নির্মিত চলচ্চিত্রগুলো তাই অর্থনৈতিক অবস্থার কারণে অনেক আমেরিকানদের ক্রমবর্ধমান ক্রোধ এবং হতাশাকেই প্রতিফলিত করে। এডওয়ার্ড জি রবিনসনের লিটল সিজার (১৯৩১), জিমি ক্যাগনির দ্য পাবলিক এনিমি (১৯৩১) ও পল মুনির স্কারফেস (১৯৩২)-এ মুভিগুলোয় প্রধান চরিত্ররা ইতালিয়ান-আমেরিকান। এদের মধ্যে কোনো কোনোটি আবার বাস্তব চরিত্র, যেমন আলফানসো কপোনের (ইতালীয় অভিবাসী বাবা-মায়ের আমেরিকান সন্তান) মতো মবস্টারদের জীবনের ওপর ভিত্তি করে নির্মিত। প্রচুর দর্শক প্রথাগত ব্যবস্থার বাইরে গিয়ে তাদের জীবিকা নির্বাহের চেষ্টার সঙ্গে একাত্মতা অনুভব করেছেন।

১৯৪২-এর পর গ্যাংস্টাররা হঠাৎই পর্দা থেকে অদৃশ্য হয়ে গিয়েছিল। তাদের জায়গায় হলিউডের পছন্দের ভিলেন হয়ে দাঁড়িয়েছিল নািসরা। ১৯৫০ সালের পর থেকে আবারো পাল্টায় দৃশ্যপট। সে সময় অপরাধ তদন্তের জন্য গঠিত একটি সিনেট কমিটি জনশুনানি শুরু করে। টেলিভিশনের কল্যাণে লাখ লাখ আমেরিকানের ফ্রাংক কস্টেলোর মতো সত্যিকারের মবস্টারদের সাক্ষ্য (আরো সঠিকভাবে বললে কস্টেলো নয় বরং তার কাঁপা হাতে ক্যামেরায় দেখানো তার একমাত্র অংশ) দেখার সুযোগ হয়। ১৯৬০-এর দশকের গোড়ার দিকে লুসিয়ানো পরিবারের সদস্য জোসেফ ভালাচি, পরবর্তী সময়ে টেলিভিশনে প্রচারিত এক শুনানিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকায় ছিলেন। ইনিই সেই ভালাচি, যিনি মাফিয়া শব্দের বিখ্যাত বিকল্প ‘লা কোসা নস্ট্রা’ (আমাদের জিনিস) শব্দটির প্রবর্তন করেছিলেন। তার সাক্ষ্য আমেরিকায় বিশেষ করে নিউইয়র্কে ইতালীয়-আমেরিকান সংগঠিত অপরাধের বিবর্তন প্রকাশ করেছিল। দ্য ভালাচি পেপারস, পিটার মাসের লিখিত একটি বই, যেটা ১৯৬৯ সালে প্রকাশিত হয়। নাম শুনেই বোঝা যাচ্ছে বইটি মূলত জোসেফ ভালাচির জীবনী। ঠিক ১৯৬৯ সালেই ছাপা হয় আরো একটি উপন্যাস, যা মাফিয়াদের কাহিনীকে রীতিমতো জীবন্ত কিংবন্তির স্তরে নিয়ে যাবে: মারিও পুজোর ‘দ্য গডফাদার।’
দ্য গডফাদার ও উত্তরসূরিরা
পুজোর জগদ্বিখ্যাত উপন্যাস শোনায় সিসিলিয়ান অভিবাসী ভিটো করলিওনি ও তার পরিবারের কাহিনী। ভিটোর নিউইয়র্কে গড়ে তোলা ব্যবসা, তার ছেলে মাইকেলের সংগ্রাম, যে নতুন বস হিসেবে পরিবারের উত্তরসূরি হবে। প্যারামাউন্ট পিকচার্স উপন্যাসটির চলচ্চিত্রের স্বত্ব কিনে নেয় এবং স্টুডিও প্রধান রবার্ট ইভান্স তরুণ ইতালীয়-আমেরিকান পরিচালক ফ্রান্সিস ফোর্ড কপোলাকে নিযুক্ত করেন সিনেমাটির পরিচালনার জন্য (কপোলা পুজোর উপন্যাস থেকে চিত্রনাট্যও লিখেছিলেন)। মারলন ব্রান্ডো (ডন করলিওনি) ও আল পাচিনোর (মাইকেল) নেতৃত্বে একটি দুর্দান্ত কাস্ট নিয়ে, দ্য গডফাদার ইতালীয়-আমেরিকানদের অভিজ্ঞতার একটি পরিপূর্ণ, প্রামাণিক ও সহানুভূতিশীল রূপ তুলে ধরেছে। যদিওবা এ রূপ দেখা গিয়েছে একটি অপরাধ সংগঠনের চশমা দিয়ে। তবে এর আগে মাফিয়াদের এমনভাবে বড় কিংবা ছোট পর্দায় কখনই দেখানো হয়নি। সিনেমাটিতে অনস্বীকার্যভাবে মাফিওসোদের একটি রোমান্টিক রূপ প্রতিকৃত হয়েছে, যারা শত্রুর প্রতি নির্দয় ছিলেন কিন্তু দিনশেষে পরিবার ও বন্ধু অন্তঃপ্রাণ। এর আগের অন্যসব গ্যাংস্টার চলচ্চিত্রের বিপরীতে ‘দ্য গডফাদার’ আইন প্রয়োগকারী বা নিয়মিত সমাজের দৃষ্টিভঙ্গি গ্রহণ করার পরিবর্তে মাফিয়াদের কাছ থেকে দেখতে শিখিয়েছিল। এভাবেই দ্য গডফাদার গ্যাংস্টার মুভির ধারাকে পুনরায় উদ্ভাবন করেছে এবং এর পরবর্তী সময়ের সব গ্যাংস্টার সিনেমায়ই এর অল্পবিস্তর প্রভাব রয়েছে। দ্য গডফাদার, পার্ট টু (১৯৭৪) ছিল প্রথম চলচ্চিত্রটির থেকেও বেশি হিংসাত্মক। কিন্তু দুটো সিনেমাই বক্স অফিস কাঁপিয়ে দিয়েছিল এবং সেসঙ্গে জিতেছিল একাধিক অস্কার। গডফাদার, পার্ট থ্রি মুক্তি পায় পার্ট টু আসার ১৬ বছর পর। তবে আগের দুই সিনেমার মতো সফলতার মুখ দেখেনি খণ্ডটি বরং সমালোচক ও দর্শককে হতাশই করেছে।
তবে গডফাদার থ্রি ব্যার্থ হলেও পরবর্তী তিন দশকে হলিউড কখনই মাফিয়ার প্রতি তার মুগ্ধতা হারায়নি। এ ধারা চলচ্চিত্রগুলোর একটি আংশিক তালিকা করলে তাতে ব্রায়ান ডি পালমার দি আনটচেবলস (১৯৮৭), মাইক নেয়েলের ডনি ব্রাস্কো (১৯৯৭) এবং অবশ্যই মার্টিন স্কোরসেসের গুডফেলাসকে (১৯৯০) অন্তর্ভুক্ত করতে হবে। এসব সিনেমায় মাফিয়া জগতের রোমান্টিক দৃষ্টিভঙ্গির দুর্বল দিকগুলোও তুলে ধরা হয়েছে। মাফিওসোরা কমেডিতেও জায়গা করে নিয়েছিল। প্রিজির অনার (১৯৮৫), ম্যারিড টু দ্য মব (১৯৮৮), মাই ব্লু হেভেন (১৯৯০) ও অ্যানালাইজ দিস (১৯৯৯) মাফিয়াদের নিয়ে নির্মিত কিছু উল্লেখযোগ্য কমেডি সিনেমা। এখানেই শেষ নয়, ‘দ্য গডফাদার’-এর কল্যাণে অ্যানিমেটেড ফিল্ম থেকে শুরু করে শিশুরা কার্টুন, ভিডিও গেমস থেকে গ্যাংস্টার-স্টাইলের হিপ-হপ বা র্যাপ মিউজিক, মাফিয়া মিথের বিচরণ ছিল সর্বত্র। এনওয়াইপিডি ব্লু এবং ল অ্যান্ড অর্ডারের মতো অপরাধমূলক টিভি সিরিজগুলোয়ও মবস্টারদের আনাগোনা ছিল নিয়মিত। এরপর এল ১৯৯৯, এ বছর কেবল টিভিতে আত্মপ্রকাশ নতুন এক সিরিজের, যেখানে মাফিওসোদের দেখা মেলে আরেক ভিন্নরূপে।
টিভি সিরিজ : দ্য সোপ্রানোস
এইচবিও সিরিজ দ্য সোপ্রানোসের টনি সোপ্রানোর চরিত্রটির মাধ্যমে সিরিজ স্রষ্টা ডেভিড চেজ এক সম্পূর্ণ নতুন ধারার গ্যাংস্টার তৈরিতে সফল হয়েছে। চেজ প্রথাগত শহুরে পরিবেশের পরিবর্তে গ্যাংস্টারদের নিয়ে গেছে নিউ জার্সির শহরতলিতে। যেখানে টনি (জেমস গ্যান্ডোলফিনি) কাজ ও পরিবারের চাপ (স্ত্রী কারমেলা, মা লিভিয়া ও দুই কিশোরী বাচ্চা) মোকাবেলা করার জন্য একজন মনোরোগ বিশেষজ্ঞের দারস্থ হন।
দ্য সোপ্রানোসের জগতে টনির মতো গ্যাংস্টাররা অন্যান্য শহরতলির বাসিন্দাদের মতোই একই ধরনের সমৃদ্ধ জীবনধারা অর্জনের চেষ্টায় রত, তাদের এ সংগ্রামী জীবনে তারা কোনো কিছুর অনুপস্থিতি টের পায় এবং ক্রমাগত এ অনুভূতির সঙ্গে লড়াই করে চলে। এতকিছুর মাঝে তারা বুঝতে পারে যে অবস্থা আর আগের মতো নেই। সিরিজটি ১৯৯৯-২০০৪ সাল পর্যন্ত চলেছিল টিভিতে, মোট ছয়টি সিজনে প্রচারিত হয়েছিল এর। ২০টিরও বেশি এমি অ্যাওয়ার্ড বিজয়ী এ সিরিজ অনেক সমালোচকের মতে টিভি ইতিহাসের অন্যতম সেরা শো। মাফিয়া সম্পর্কিত অন্যান্য জনপ্রিয় কাজের প্রতি স্বীকৃতিস্বরূপ সিরিজটিতে বহুবার পাবলিক এনিমি, গুডফেলাস এবং বিশেষত, দ্য গডফাদারের উল্লেখ রয়েছে।
বইয়ের পাতার মাফিয়াদের দুনিয়া
মাফিয়া নিয়ে লেখা বইয়ের কথা বলতে গেলে সবার আগেই চলে আসে ‘দ্য গডফাদার’-এর নাম। মারিও পুজোর দুনিয়া কাঁপানো এ উপন্যাস নিয়ে এরই মধ্যে অনেক কথা বলা হয়েছে। মাফিয়াদের নিয়ে এমনই আরো কয়েকটি উল্লেখযোগ্য ফিকশন ও নন-ফিকশন বইয়ের খবর-
ইতিহাসবিদ এরিক হবসবমের প্রিমিটিভ রেবেলস (১৯৫৯)
গত শতকের প্রভাবশালী মার্ক্সবাদী ইংরেজ ইতিহাসবিদ তার প্রিমিটিভ রেবেলস গ্রন্থে আলোচনা করেছেন সিসিলিয়ান মাফিয়াদের নিয়ে।
হেনার হেসের মাফিয়া অ্যান্ড মাফিওসি (১৯৭৩)
১৯৭০ সালে জার্মান ভাষায় প্রথম প্রকাশিত বইটি মাফিয়ার ওপর ক্ল্যাসিক সমাজতাত্ত্বিক কাজ। হেস সব মাফিয়া মিথের মধ্যযুগীয় উৎস এবং সর্বোপরি একটি সংগঠন হিসেবে মাফিয়ার উৎস খুঁজে বেড়িয়েছেন এ বইয়ে।
আন্তোনিও নিকাসো এবং লি ল্যামোথের গ্লোবাল মাফিয়া (১৯৯৫)
টরন্টোর ইয়র্ক ইউনিভার্সিটিতে ট্রান্সন্যাশনাল হিউম্যান রাইটস, ক্রাইম অ্যান্ড সিকিউরিটি বিষয়ক নাথানসন সেন্টারের উপদেষ্টা এবং ব্যক্তিগত জীবনেও মাফিয়াবিরোধী মনোভাবাপন্ন নিকাসোর যে মাফিয়া মিথের প্রতি কোনো ধরনের দুর্বলতা থাকবে না সেটা সহজেই অনুমেয়। সাংবাদিক ও ঔপন্যাসিক লি ল্যামোথের সঙ্গে নিকাসো ‘নতুন বিশ্ব ব্যবস্থার’ অধীনে সংগঠিত অপরাধের রূপান্তরের ওপর তথ্যপূর্ণ বইটি লিখেছেন।
আলেকজান্ডার স্টিলের এক্সেলেন্ট ক্যাডেভারস (১৯৯৬)
বেশ যত্ন করে লেখা গবেষণাগ্রন্থটি পড়তে গেলে মনে হবে নিছক বানানো গল্প পড়ছেন আপনি। বিশেষ করে এর পাতায় পাতায় বিবৃত রগরগে সব খুনের কাহিনীর ভয়াবহতা গল্প উপন্যাসকেও হার মানাবে। দুর্বল চিত্তের মানুষের জন্য বইটি নয়।
হালের পপ কালচার থেকে শুরু করে জনসাধারণের মধ্যে এতকাল ধরে চলে আসা মাফিয়াদের নিয়ে রোমান্টিসিজম একদিকে যেমন বিস্ময়কর, অন্যদিকে এ সংস্কৃতির শিকার হয়ে চলেছে ইতালীয় আমেরিকানরা। তাদের সম্পর্কে বেশকিছু নেতিবাচক স্টেরিওটাইপকে উসকে দিয়েছে মাফিয়াদের ওপর নির্মিত বিখ্যাত সব সিনেমা, সিরিজ ও বইগুলো। এত বিতর্কের পরেও মাফিয়াদের কাহিনী বছরের পর বছর ধরে মানুষকে আকর্ষণ করছে।
অনন্যা দাশ : লেখক ও অনুবাদক

শেয়ার করুন




অনলাইন এর আরও খবর
বদলে যাওয়া সমাজের আয়নায় আমাদের উন্নয়ন

বদলে যাওয়া সমাজের আয়নায় আমাদের উন্নয়ন

কেমন হবে ২০৪১ সালের ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’

কেমন হবে ২০৪১ সালের ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’

মায়াবী চোখ

মায়াবী চোখ

স্টেশনে রোদেলা

স্টেশনে রোদেলা

সর্বশেষ সংবাদ
সাফল্য ও সমৃদ্ধির পথে বাংলাদেশ
সাফল্য ও সমৃদ্ধির পথে বাংলাদেশ
<span style='color:#000;font-size:18px;'>তোমরা যদি প্রকৃত মোমেন হও, তবে আল্লাহর ওপর ভরসা রাখো। -আল হাদিস</span><br/> বিশ্ব টেলিযোগাযোগ দিবস
তোমরা যদি প্রকৃত মোমেন হও, তবে আল্লাহর ওপর ভরসা রাখো। -আল হাদিস
বিশ্ব টেলিযোগাযোগ দিবস
বদলে যাওয়া সমাজের আয়নায় আমাদের উন্নয়ন
বদলে যাওয়া সমাজের আয়নায় আমাদের উন্নয়ন
কেমন হবে ২০৪১ সালের ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’
কেমন হবে ২০৪১ সালের ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’
মায়াবী চোখ
মায়াবী চোখ
স্টেশনে রোদেলা
স্টেশনে রোদেলা
বন্ধুত্ব
বন্ধুত্ব
সুরমা উপচে পানি প্রবেশ করছে সিলেট নগরীর বিভিন্ন পাড়া মহল্লায়
সুরমা উপচে পানি প্রবেশ করছে সিলেট নগরীর বিভিন্ন পাড়া মহল্লায়
<span style='color:#000;font-size:18px;'>বিয়ানীবাজার পৌর নির্বাচন ॥ আজ মনোনয়নপত্র জমার শেষ দিন</span><br/> আ’লীগের বিদ্রোহী মেয়র প্রার্থীসহ ২৫ জনের মনোনয়নপত্র জমা
বিয়ানীবাজার পৌর নির্বাচন ॥ আজ মনোনয়নপত্র জমার শেষ দিন
আ’লীগের বিদ্রোহী মেয়র প্রার্থীসহ ২৫ জনের মনোনয়নপত্র জমা
<span style='color:#000;font-size:18px;'>জাতির উদ্দেশে ভাষণে শ্রীলঙ্কান প্রধানমন্ত্রী</span><br/> পেট্রল ফুরিয়ে গেছে, সামনে আরও ভয়াবহ দিনের শঙ্কা
জাতির উদ্দেশে ভাষণে শ্রীলঙ্কান প্রধানমন্ত্রী
পেট্রল ফুরিয়ে গেছে, সামনে আরও ভয়াবহ দিনের শঙ্কা
৪ জানুয়ারি পর্যন্ত থাকতে হবে হজযাত্রীদের পাসপোর্টের মেয়াদ
৪ জানুয়ারি পর্যন্ত থাকতে হবে হজযাত্রীদের পাসপোর্টের মেয়াদ
পি কে হালদার আওয়ামী লীগের কেউ না : ওবায়দুল কাদের
পি কে হালদার আওয়ামী লীগের কেউ না : ওবায়দুল কাদের
‘সাংসদ’ শব্দের ব্যবহার বন্ধে প্রথম আলোর বিরুদ্ধে রিট
‘সাংসদ’ শব্দের ব্যবহার বন্ধে প্রথম আলোর বিরুদ্ধে রিট
অবৈধ সম্পদ: এস কে সিনহার ভাই-ভাতিজার সাক্ষ্যগ্রহণ
অবৈধ সম্পদ: এস কে সিনহার ভাই-ভাতিজার সাক্ষ্যগ্রহণ
শোডাউন করে মনোনয়নপত্র জমা নয় : ইসি
শোডাউন করে মনোনয়নপত্র জমা নয় : ইসি




© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত ২০২০

সম্পাদকমন্ডলীর সভাপতি : রাগীব আলী
সম্পাদক : আব্দুল হাই

কার্যালয় : মধুবন সুপার মার্কেট (৫ম তলা), বন্দরবাজার, সিলেট-৩১০০ ।
ফোন : পিএবিএক্স +৮৮ ০২৯৯৬৬৩১২৩৪, বিজ্ঞাপন: +৮৮ ০২৯৯৬৬৩৮২২৭
ই-মেইল: sylheterdak@yahoo.com
বিজ্ঞাপন : sylheterdakadv@gmail.com

  • Terms and Conditions
  • Privacy Policy
  • Contact

Developed by: Web Design & IT Company in Bangladesh

Go to top