লিডিং ইউনিভার্সিটি প্রতিনিধিদের সাথে মতবিনিময়কালে আনোয়ারুজ্জামান
পরিকল্পিত উন্নয়নে স্মার্ট সিলেট নগরী গড়ে তুলবো
সিলেটের ডাক প্রকাশিত হয়েছে : ২৬ মে ২০২৩, ৪:৫৯:৩৮ অপরাহ্ন

দানবীর ড. রাগীব আলী শিক্ষা বিস্তারের অগ্রদূত
ডাক ডেস্ক ঃ সিলেট সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ মনোনীত মেয়র প্রার্থী আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরী বলেছেন, দেশ-বিদেশে শিক্ষার উন্নয়নে কাজ করছেন দানবীর ড. রাগীব আলী। প্রাথমিক বিদ্যালয় থেকে শুরু করে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যন্ত তিনি প্রতিষ্ঠা করেছেন। তাঁর প্রতিষ্ঠিত অসংখ্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে প্রতিবছর বিপুল সংখ্যক ছেলেমেয়ে লেখাপড়া করে বেরিয়ে আসছে। দানবীর ড. রাগীব আলী শিক্ষা বিস্তারের একজন অগ্রদূত।’ গতকাল বৃহস্পতিবার লিডিং ইউনিভার্সিটির একটি প্রতিনিধি দল মেয়র প্রার্থী আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরীর সাথে সাক্ষাৎ করলে তিনি এসব কথা বলেন। এসময় তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ সরকারের সময়ে দেশে ব্যাপক উন্নয়ন হয়েছে। সড়ক যোগাযোগ, শিক্ষা,
স্বাস্থ্যসহ সকল ক্ষেত্রে উন্নয়নের সুফল পাচ্ছেন দেশের সাধারণ মানুষ। তিনি বলেন, উন্নয়নের সুফল তৃণমূল পর্যায়ে পৌঁছে দিতে যোগ্য জনপ্রতিনিধির প্রয়োজন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সিলেট নগরীর জন্য অর্থ বরাদ্দ দিতে কখনো কার্পণ্য করেননি। কিন্তু সঠিক জনপ্রতিনিধি না থাকায় কাক্সিক্ষত উন্নয়ন হয়নি। জলাবদ্ধতা, মশার উপদ্রব, সড়ক দুর্ভোগ থেকে নগরবাসী মুক্তি পায়নি। আমি নির্বাচিত হলে পরিকল্পিত উন্নয়নের মাধ্যমে স্মার্ট সিলেট নগরী গড়ে তুলবো। দেশের মধ্যে সবচেয়ে আধুনিক, দৃষ্টিনন্দন ও বাসযোগ্য নগরী হবে সিলেট। জনগণের দুর্ভোগ হ্রাস করে প্রতিটি ওয়ার্ডে পরিকল্পিতভাবে উন্নয়ন কর্মকান্ড পরিচালিত করবো । তিনি নির্বাচনে তাকে নৌকা মার্কায় ভোট দিতে সকলের প্রতি আহবান জানান। গতকাল বৃহস্পতিবার বিকেল ৫টায় নগরীর ধোপাদিঘীর পারস্থ তাঁর কার্যালয়ে সাক্ষাৎকালে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়। বাংলাদেশ সরকারের আইসিটি অধিদপ্তরের
সাবেক মহাপরিচালক ও সাবেক অতিরিক্ত সচিব, লিডিং ইউনিভার্সিটির ট্রেজারার বনমালী ভৌমিকের নেতৃত্বে লিডিং ইউনিভার্সিটির শিক্ষক-কর্মকর্তারা সৌজন্য সাক্ষাৎ ও শুভেচ্ছা বিনিময় করেন। এসময় উপস্থিত ছিলেন লিডিং ইউনিভার্সিটির সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. মো. মাইমুল আহসান খান, ব্যবসায় প্রশাসন অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. বশির আহমদ ভূঁইয়া, কলা ও আধুনিক ভাষা অনুষদের ডিন ড. রেজাউল করিম, বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার ও সাবেক অতিরিক্ত সচিব মো. মফিজুল ইসলাম, রাগীব-রাবেয়া ফাউন্ডেশন ও লিডিং ইউনিভার্সিটির ট্রাস্টি বোর্ডের সচিব ইঞ্জিনিয়ার লুৎফর রহমান, লিডিং ইউনিভার্সিটির প্রক্টর মো. মাহবুবুর রহমান, সহযোগী অধ্যাপক ড. শাহানশাহ মোল্লা, ডাইরেক্টর (ফাইন্যান্স) মোহাম্মদ কবির আহমদ, আইন বিভাগের সহকারী অধ্যাপক আব্দুল্লাহ আল-মামুন, সহকারী পরিচালক (অর্থ ও হিসাব) মো. শহীদুল ইসলাম, সহকারী রেজিস্ট্রার তাজউদ্দিন আহমদ, আইন বিভাগের শিক্ষক আশরাফ উদ্দিন ও মো. রেজাউল করিম রাজ।