হলফনামা বিশ্লেষণ
১৩৬ কাউন্সিলর প্রার্থীর পেশা ব্যবসা
সিলেটের ডাক প্রকাশিত হয়েছে : ১১ জুন ২০২৩, ৫:২৯:৫৪ অপরাহ্ন
রয়েছেন সেনাবাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত মেজর, সাংবাদিক, শিক্ষক, আইনজীবী, ঠিকাদার, স্বেচ্ছাসেবী, কৃষিজীবী, ভূষিমালের দোকানী ও গাড়ি মেরামতকারী
কাউসার চৌধুরী
সিলেট সিটি করপোরেশন (সিসিক) নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দি¦তাকারী প্রার্থীদের মধ্যে ১৩৬ জন (সাধারণ) কাউন্সিলর প্রার্থী ব্যবসায়ী। একটি হাইস্কুলের প্রধান শিক্ষকসহ সরাসরি শিক্ষকতায় আছেন ৫ জন। কৃষি পণ্য উৎপাদন করেন বা কৃষিকাজের উপর নির্ভর এমন প্রার্থীর সংখ্যা ২২ জন। আছেন ২ জন সাংবাদিক, বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন সহকারী রেজিস্ট্রারও। ৫ জন প্রার্থী আছেন তাদের কোনো পেশা নেই। প্রার্থীদের মধ্যে একজন অবসরপ্রাপ্ত মেজর, আইনজীবী, ঠিকাদার, ডেইরি ফার্মের স্বত্বাধিকারী, স্বেচ্ছাসেবী-আন্তর্জাতিক ওয়াটারকিপার এলায়েন্স কর্মী, এমনকি কুমারগাঁও বাস স্ট্যান্ডের একজন ম্যানেজারও রয়েছেন। প্রার্থীদের হলফনামা বিশ্লেষণ করে এমন তথ্য পাওয়া গেছে।
জানতে চাইলে সুশাসনের জন্য নাগরিক সুজন সিলেট বিভাগের সমন্বয়ক ফারুক মাহমুদ চৌধুরী সিলেটের ডাককে বলেন, নির্বাচনে যেকোনো পেশার লোক প্রার্থী হতে পারেন। কিন্তু আগে দেখতে হবে তিনি পেশাগত জীবনে কতটুকু সৎ। যিনি পেশাগত জীবনে সৎ ও দক্ষ তাঁকে নির্বাচিত করলে জনসাধারণ উপকৃত হবেন।
জানা গেছে, নগরের ১নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর প্রার্থী সৈয়দ আনোয়ারুছ সাদাত, সৈয়দ তৌফিকুল হাদী, সলমান আহমদ চৌধুরী ও মুফতি কমর উদ্দিনসহ চার প্রার্থীরই পেশা ব্যবসা।
২নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর প্রার্থী মো. রাজিক মিয়া ও বিক্রম কর সম্রাটের পেশাও ব্যবসা।
৩নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর প্রার্থী আবুল কালাম আজাদ লায়েকের পেশা ব্যবসা। মোহাম্মদ মিজানুর রহমান আয়কর উপদেষ্টা। এস এম আবজাদ হোসেনের পেশা ব্যবসা ও বদরুল ইসলাম লস্করের পেশা উল্লেখ করেছেন সমাজকর্মী।
৪নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর প্রার্থী আলম খান মুক্তি ব্যবসায়ী। আহমদুল হক পেশায় শিক্ষক আর শেখ তোফায়েল আহমদের (সেফুল) পেশা প্রাইভেট ঠিকাদারি। আব্দুল করিম চৌধুরী কিম পেশায় স্বেচ্ছাসেবী ও আন্তজার্তিক ওয়াটারকিপার এলায়েন্স কর্মী।
৫নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর প্রার্থী খালেদ আকবর চৌধুরীর কোনো পেশা নেই। মো. কামাল মিয়ার পেশা কৃষি, রেজওয়ান আহমদ পোলট্রি ও ফিশারী ব্যবসায়ী, মোহাম্মদ নাজমুল হোসাইনের পেশা ব্যবসা। শেখ মো. সাহেদ সিরাজ পেশা হিসেবে লিখেছেন স্বনির্ভর। মো. রিমাদ আহমদ রুবেল ও আমিনুর রহমান পেশায় ব্যবসায়ী।
৬নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর প্রার্থী আতিকুর রব চৌধুরীর পেশা চাকরি। মো. শাহিন মিয়া, মাজহারুল ইসলাম সুমন, ফরহাদ চৌধুরী শামীম ও মাহমুদ আহমদসহ চার প্রার্থী পেশায় ব্যবসায়ী বলে উল্লেখ করেছেন।
৭নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর প্রার্থী আফতাব হোসেন খান পেশা হিসেবে লিখেছেন কাউন্সিলর। সায়ীদ মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ’র পেশা এস্টেট এজেন্ট, জাহিদ খান সায়েকের পেশা ব্যবসা ও আলম হোসেন আলম পেশায় মৌসুমী সরবরাহকারী।
৮নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর প্রার্থী মো. হাবিবুর রহমান আবির ডেইরি ফার্ম ব্যবসায়ী, সুমন ইসলামের পেশা ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট, মো. ইলিয়াছুর রহমান ইলিয়াছের পেশা ঠিকাদারি, ফয়জুল হকের পেশা কৃষি, মোহাম্মদ রানা আহমেদ, সাব্বির খান ও বিদ্যুৎ দাসের পেশা ব্যবসা। সুদীপ রঞ্জন দেবের পেশা ঠিকাদারি ও জগদীশ চন্দ্র দাশের পেশা ব্যবসা।
৯নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর প্রার্থী মো. বাবুল খানের পেশা ব্যবসা ও হাজী মো. মখলিছুর রহমান কামরান পেশায় রেন্ট-এ-কার ও ডেইরি ফার্ম ব্যবসায়ী।
১০নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর প্রার্থী মো. মোস্তফা কামালের পেশা বাড়ি ও দোকান ভাড়া। মো. তারেক উদ্দিন তাজ পেশা হিসেবে লিখেছেন কাউন্সিলর। গোলাম কিবরিয়া মাসুক ও মো. আব্দুল হাকিম পেশায় ব্যবসায়ী। মো. আফতাবের কোনো পেশা নেই। মো. ছাইনুর রহমানের পেশা ব্যবসা।
১১নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর প্রার্থী রকিবুল ইসলাম ঝলক পেশা হিসেবে লিখেছেন নিজ গৃহকর্ম ও কাউন্সিলর। আব্দুর রহিম মতচ্ছির ও মীর্জা এম এস হোসেন পেশায় ব্যবসায়ী। আব্দুর রকিব বাবলু পেশায় আইনজীবী।
১২নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর প্রার্থী মোহাম্মদ আব্দুল কাদির ও মো. সিকন্দর আলী দু’জনেই পেশায় ব্যবসায়ী।
১৩নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর প্রার্থী বিশ্বজিৎ দাস পেশায় শিক্ষানবীস আইনজীবী, সুমন আহমদের পেশা চাকরি, মো. নুরুল ইসলাম পেশা হিসেবে লিখেছেন সমাজসেবক, শান্তনু দত্ত বালু পাথর বিক্রেতা ও শাহাদাত হোসেন লোলনের পেশা কমিশন ব্যবসা।
১৪নং ওয়ার্ডের ৪ কাউন্সিলর প্রার্থীর সবাই ব্যবসায়ী। তারা হলেন, মাহবুবুর রহমান জনি, তপু গণি, মোস্তাফিজুর রহমান ও নজরুল ইসলাম মুনিম।
১৫নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর প্রার্থী মো. আবু তামিম পেশায় ব্যবসায়ী, মো. আব্দুল গাফফারের পেশা কৃষি, মো. ছয়ফুল আমিন বাকের পেশায় ব্যবসায়ী, কায়ছার হাসান শিমন পেশায় আইনজীবী এবং মো. মুজিবুর রহমান পেশায় মৎস্য ও কৃষিজীবী।
১৬নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর প্রার্থী মোহাম্মদ ফয়জুল হাসান মোবাইল সামগ্রী বিক্রেতা, আশরাফ খান পেশায় জুয়েলারি ব্যবসায়ী, আব্দুল মুহিত জাবেদের পেশা ব্যবসা, মো. কামরুল হাসান পেশায় ফ্লাইং ব্যবসায়ী, তমাল হাসান পেশায় ইউনানি চিকিৎসক, তামিম আহমদ খানের পেশা ব্যবসা ও জামাল আহমদ পেশায় আইসক্রিম ফ্যাক্টরির স্বত্বাধিকারী।
১৭নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর প্রার্থী মীর জসিম উদ্দিন পেশা হিসেবে লিখেছেন বাসা ভাড়া ও দোকান ভাড়া, রাশেদ আহমদ পেশা হিসেবে লিখেছেন কাউন্সিলর ও মো. দিলওয়ার হোসাইন সজীব পেশায় ব্যবসায়ী।
১৮নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর প্রার্থী মো. সালমান চৌধুরীর পেশা এগ্রো ফার্ম ব্যবসায়ী, এবিএম জিল্লুর রহমান উজ্জ¦ল, নাজমুল ইসলাম এহিয়া, মাহবুব খান (মাসুম), মো. শামছুর রহমান কামাল, মো. সাজুওয়ান আহমদসহ তাদের পাঁচ জনই পেশায় ব্যবসায়ী এবং মো. বেলাল আহমদ হলফনামায় পেশা হিসেবে উল্লেখ করেছেন সোস্যাল ওয়ার্কার।
১৯নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর প্রার্থী রুমেল আহমদ পেশায় ইট, পাথরের ব্যবসায়ী ও এস এম শওকত আমীন তৌহিদ পেশা হিসেবে লিখেছেন কাউন্সিলর।
২০নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর প্রার্থী শুভ্র চক্রবর্তীর পেশা ব্যবসা, বিহিত গুপ্ত চৌধুরী বাবলা ভ্রাম্যমাণ ব্যবসায়ী, মিঠু তালুকদার ও আজাদুর রহমান আজাদ পেশায় ব্যবসায়ী।
২১নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর প্রার্থী মো. আব্দুর রকিব তুহিনের পেশা সরবরাহকারী, মো. আসাদ বখত জুয়েল ফার্নিচার ব্যবসায়ী, মো. সাহেদুর রহমান পেশায় ব্যবসায়ী ও গোলাম রহমান চৌধুরীর পেশা বালু পাথর সরবরাহকারী।
২২নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর প্রার্থী ছালেহ আহমদ সেলিম মেরিল গ্রোসারি শপের স্বত্বাধিকারী, মোহাম্মদ আবু জাফর পেশায় ট্রাভেল ব্যবসায়ী, শোয়াইবুর রহমান শোয়াইব ব্যবসায়ী, মো. ফজলে রাব্বি চৌধুরীর পেশা হলফনামায় পাওয়া যায়নি, মোহাম্মদ দিদার হোসেন ও মো. ইব্রাহিম খান সাদেক পেশায় ব্যবসায়ী এবং মো. বদরুল আজাদ রানা পেশা হিসেবে লিখেছেন কমিশন ব্যবসা।
২৩নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর প্রার্থী সোয়েব আহমদ শিপলুর পেশা ব্যবসা, শেখ সুহেল আহমদ কবির পেশায় আর্টিস্ট, মামুনুর রহমান মামুনের পেশা থাই মিস্ত্রি, মোস্তাক আহমদ ও তারেক আহমদ পেশায় ব্যবসায়ী।
২৪নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর প্রার্থী হুমায়ূন কবির সুহিনের পেশা ব্যবসা, হাবিবুর রহমান পেশায় মোটর পার্টস বিক্রেতা, আব্দুস শহিদ লস্কর ও সোহেল আহমদ রিপন পেশায় ব্যবসায়ী, মোহাম্মদ শাহজাহানের কোনো পেশা নেই, মোহাম্মদ আবুল কাশেমের পেশা প্রাইভেট টিউশনি।
২৫নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর প্রার্থী রোকসানা বেগম শাহনাজ পেশায় আইনজীবী, মোফাজ্জল হোসেনের পেশা ক্রোকারিজ ব্যবসায়ী, তকবির ইসলাম পিন্টু পেশায় ব্যবসায়ী, মো. সাহাব উদ্দিন সিহাবের পেশা মুদি দোকানি ও আশিক আহমদের পেশা কৃষি।
২৬নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর প্রার্থী সেলিম আহমদ রনির পেশা ঠিকাদারি, শাহেদ আহমদ ও মোহাম্মদ তৌফিক বক্স পেশায় ব্যবসায়ী এবং মামুনুর রশিদের পেশা কৃষি।
২৭নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর প্রার্থী আব্দুল জলিল নজরুল পেশায় ব্যবসায়ী, বিপ্লব কান্তি দে মাধব পেশায় আইনজীবী, সঞ্জিত কুমার গোপ মোটরস ব্যবসায়ী, মো. আজম খান পেশা হিসেবে লিখেছেন ৫টি সিএনজি অটোরিক্সা, শাহীন আহমদের পেশা চাকরি, জালাল উদ্দিন আহমদের পেশা কৃষি, মঈন উদ্দিন পেশায় সাংবাদিক।
২৮নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর প্রার্থী এস এম মিনহাজ মাহমুদ ইট, বালু, সিমেন্ট সরবরাহকারী, শিব্বির আহমদ ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী, আশিকুর রহমান আশিক সরবরাহকারী, আব্বাছ আলীর পেশা মৌসুমী ব্যবসা, সোহেল রানার পেশা চাকরি, ইমতিয়াজ আহমদ জগলুর পেশা ব্যবসা, রায়হান হোসেনের পেশা মৌসুমী ব্যবসা, ফখরুল ইসলাম চারকল মিল ব্যবসায়ী আর অপর প্রার্থী এমদাদ হোসেনের হলফনামায় পেশার কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি।
২৯নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর প্রার্থী মো. গোলাম মোস্তফা কামাল পেশায় বলদী আদর্শ উচ্চ বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক, রাজীব আহসানের পেশা ব্যবসা, এম কম, লাহিনুর রহমানের পেশা কৃষিকাজ, ইসমাঈল হোসেন মুরাদ পেশায় বেসরকারি চাকরিজীবী, আতাউর রহমান পেশা হিসেবে লিখেছেন অবসরপ্রাপ্ত, মাজহারুল ইসলাম শাকিল পেশায় মোটর পার্টস বিক্রেতা, শাহেদ খান স্বপন ডেইরি ফার্ম ব্যবসায়ী, মো. পংকি মিয়া পেশায় ব্যাটারি ব্যবসায়ী, জাভেদ আহমদ জীবন পেশা হিসেবে লিখেছেন স্বনির্ভর আর অপর প্রার্থী রেজাউল ইসলামের পেশার কোনো তথ্য হলফনামায় পাওয়া যায়নি।
৩০নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর প্রার্থী ফজলুল করিমের কোনো পেশা নেই, সেলিম আহমদ ওরফে জাবেদ আমিন সেলিম পেশায় বৈদ্যুতিক সরঞ্জাম বিক্রেতা, আব্দুল গাফফার পেশায় দলিল লেখক, এনামুল হকের পেশা তেজারতি, রেজাউল করিম সুমন পেশায় ব্যবসায়ী, রকিব খানের পেশা কৃষিকাজ, নুরুল ইসলাম মাছুম ও জাকির হোসেনের পেশা মৌসুমী ব্যবসা, সানর মিয়া ভূষিমাল বিক্রেতা, লয়লু মিয়া ও রাজু মিয়ার পেশা ব্যবসা, জামাল উদ্দিনের পেশা গৃহস্থি, আতাউর রহমানের পেশা ব্যবসা, আব্দুল মান্নানের পেশা সিজন্যাল ব্যবসা, প্রমথ দাস পেশায় আইনজীবী সহকারী, আলী আছকর পেশায় পরিবহন ব্যবসায়ী, মকসুদ আহমদ পেশায় আইনজীবী, শাহ ইকবাল হোসাইনের পেশা কৃষি খামার ও আজাদ মিয়ার পেশা মোটরস ব্যবসা।
৩১নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর প্রার্থী ইউনুস আহমদ পেশায় সাটারিং ব্যবসায়ী, রাজিব আহমদ, মো. আব্দুল আহাদ ও ইলিয়াছ মিয়ার পেশা ব্যবসা, মো. আব্দুল মুকিত পেশায় মেকানিক, মো. দেলোয়ার হোসেন পেশায় ইট, বালু, পাথর খুচরা বিক্রেতা, নজমুল হোসেন ও শফিকুর রহমানের পেশা কৃষিকাজ।
৩২নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর প্রার্থী মোহাম্মদ কাবুল আহমেদের পেশা গাড়ি মেরামত করা, মো. আব্দুল হান্নান পেশায় ব্যবসায়ী, সৈয়দ ফরহাদ হোসেনের পেশার কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি, মোহাম্মদ মোতাহার হোসেন পেশায় হোমিও চিকিৎসক, মতিউর রহমান রিপন পেশায় ফার্মেসি পরিচালনা, মো. হেদায়াত হোসেন তানভীর পেশায় আইনজীবী, মো রুহেল আহমদের পেশা চাকরি, মো. দুলাল হোসেন, মো. আফছার আহমদ ও স্বপন আহমদ রুমন পেশায় ব্যবসায়ী।
৩৩নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর প্রার্থী ইকবাল হোসেন শামীম, ফখরুল ইসলাম (দুলু) ও মো. গৌছ উদ্দিনসহ তাদের তিন জনেরই পেশা কৃষিকাজ, শামীম আহমদ মিন্টুর পেশা কৃষি পণ্যের ব্যবসা, মোহাম্মদ বাহার উদ্দিন পেশায় ব্যবসায়ী, মো. রমিজ উদ্দিনের পেশা ফলের ব্যবসা, আব্দুছ ছবুর চৌধুরীর পেশা সার্ভে আমিন, দেলোয়ার হোসেনের কোনো পেশা নেই, আবু সাদেক মো. খায়রুল ইসলাম চৌধুরীর পেশা ফার্নিচারের নকশাকরণ, মো. সেলিম আহমদ ধানক্ষেত করে জীবিকা নির্বাহ করেন, হুমায়ূন কবির চৌধুরী ও মো. আব্দুল আহাদের পেশা ব্যবসা, মো. মাহবুবুর রহমান চৌধুরী ইন্স্যুরেন্স কর্মকর্তা, হিমেল আহমদের পেশা ভূষিমালের দোকান, শাহজাহান আহমদ খাদিমের পেশা কৃষি, মঞ্জুর রহমানের পেশা শিক্ষকতা ও ইন্দ্রজিৎ বিশ্বাসের পেশা ব্যবসা।
৩৪নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর প্রার্থী আমিনুর রহমানের পেশা ব্যবসা, সোলেমান আহমদ আবাসিক হোটেল ব্যবসায়ী, মাওলানা রফিকুল ইসলাম ইট, পাথর, বালু ব্যবসায়ী, শামীম আহমদের পেশা টেইলার্স, এনামুল কবির চৌধুরীর পেশা কৃষি, আবু বকর লিলু পেশায় নার্সারি ব্যবসায়ী, জয়নাল আবেদীন ট্রাভেলস ব্যবসায়ী, পারভেজ আহমদের পেশা ব্যবসা, আনোয়ার হোসেন আনুর পেশা ফসল উৎপাদন, সুহেল আহমদের পেশা মৌসুমী ব্যবসা, আলী আক্তার চৌধুরী পেশা হিসেবে লিখেছেন বাড়ি ভাড়া, মোহাম্মদ নিজাম উদ্দিন চৌধুরীর পেশা কৃষি, জয়নাল আবেদীন জুয়েলের পেশা মাছ চাষ করা ও বাসা ভাড়া, হাবিবুর রহমান পংকি ও কাজী মো. রুনু মিয়া মঈনের পেশা ব্যবসা, মো. রকিবুজ্জামান অবসরপ্রাপ্ত চাকরিজীবী ও মো. রমজান আলীর পেশা ব্যবসা।
৩৫নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর প্রার্থী মনজুর আহমদ মনজুর পেশা ব্যবসা, সৈয়দ আহমদ আলী ডেইরি ফার্ম ব্যবসায়ী ও জাহাঙ্গীর আলমের পেশা ব্যবসা।
৩৬নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর প্রার্থী মো. রাজা মিয়ার পেশা মুদি দোকানি, বদরুর রহমান বাবর পেশায় সাংবাদিক, এ এইচ এম জহিরুল হকের পেশা ডেইরি ফার্ম, হিরণ মাহমুদ নিপুর পেশা ব্যবসা, সৈয়দ জয়নাল আবেদীন আহমদ সিলেট ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির সহকারী রেজিস্ট্রার, তজমুল ইসলাম কনস্ট্রাকশন ব্যবসায়ী এবং এস এম আলী হোসেনের কোনো পেশা নেই।
৩৭নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর প্রার্থী মোয়াজ বিন আজহার পেশায় অবসরপ্রাপ্ত মেজর এবং বর্তমানে বেসরকারি চাকরিতে কর্মরত, মো. পারভেজ আহমদের পেশা ব্যবসা, বিজিত লাল দাসের পেশা কৃষি উৎপাদন, রফিকুল ইসলামের পেশা ইট, পাথর, বালু খুচরা বিক্রেতা, বিপ্লব চক্রবর্তীর পেশা প্রাইভেট সার্ভিস, মো. রিয়াজ মিয়ার পেশা মুদি দোকানি, কবির আলম পেশায় থাই এ্যালুমিনিয়াম ব্যবসায়ী, নজরুল ইসলাম নাজু ও শায়খুল ইসলামের পেশা ব্যবসা, দিলোয়ার হোসেন জয়ের পেশা চাউলের ব্যবসা, আলী হোসেনের পেশা কৃষি, আব্দুর রাজ্জাক ডালিমের পেশা পাথর আমদানিকারক ও শেখ লোকমান মিয়া পেশায় দলিল লেখক।
৩৮নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর প্রার্থী মো. গিয়াস উদ্দিনের পেশা কৃষি, মো. আজিজুর রহমান সুমন পেশায় আইনজীবী, বেলাল আহমদের পেশা ব্যবসা, মো. আল আমিন কুমারগাঁও বাসস্ট্যান্ডের একজন ম্যানেজার, কামরুল হাসান নূর ও আক্তার হোসেনের পেশা ব্যবসা, উসমান হারুন পনির কোনো পেশা নেই, মো. হেলাল উদ্দিনের পেশা ব্যবসা ও মো. জাকারিয়া পরিবহন ব্যবসায়ী।
৩৯নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর প্রার্থী আব্দুর রহমান খোরাসানী পেশায় একজন শিক্ষক, আমির উদ্দিন আহমদ, আলতাফ হোসেন সুমন, ফজলুল করিম (ফুল মিয়া), রেজাউল রহমান মোস্তাক ও শাহাব উদ্দিন লালসহ এই পাঁচ জনই পেশায় ব্যবসায়ী এবং মাসুম আহমদ স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা এফ,আই,ভি,ডি,বিতে কর্মরত।
৪০নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর প্রার্থী হাজী আব্দুস শহীদের পেশা ব্যবসা, এস এম জুলফিকার আলীর পেশা ঠিকাদারি, সামরান সাবের পেশায় রড, সিমেন্ট, বালু ও পাথর সরবরাহকারী, আব্দুল হাছিব দৈনিক সিলেট বাণীতে কর্মরত, লিটন আহমদের পেশা ব্যবসা, রাজ কুমার পাল রাজু পেশায় টায়ার ব্যবসায়ী, কামাল আহমদ কাবুল শামীম এন্টারপ্রাইজের ম্যানেজার ও তারেক আহমদের পেশা ব্যবসা।
৪১নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর প্রার্থী মো. জিয়াউর রহমানের পেশা ব্যবসা, রফিকুল ইসলাম রফু মৌসুমী ব্যবসায়ী, মো. খসরুজ্জামান পরিবহন ব্যবসায়ী, নাজির আহমদ স্বপন ট্রান্সপোর্ট ব্যবসায়ী, মনজুর আহমদ সরবরাহকারী, মো. আল আমিন পেশায় স্বর্ণের ব্যবসায়ী, মোহাম্মদ রাজ্জিকের পেশা কৃষি, শাহীন আহমদের পেশা চাকরি, দিবাকর দেবনাথ পেশায় ব্যবসায়ী, ফখরুল আলমের পেশা কৃষিকাজ ও আক্তার হোসেন পেশায় এলপি গ্যাস সরবরাহকারী।
৪২নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর প্রার্থী মাওলানা আব্দুল হাফিজ খান পেশায় শিক্ষক, আব্দুল কাদির ছাদেকের পেশা দোকান ভাড়া, নজরুল ইসলাম কামালের কোনো পেশা নেই, মতিউর রহমানের পেশা ব্যবসা, রিহাদ আহমদের পেশা ডেইরি ফার্ম ব্যবসায়ী, আলতাফুর রহমানের পেশা দোকান ভাড়া, সাইফুল আলম ও বদরুল আলমের পেশা ব্যবসা, মনজুরুল আরিফিন শিকদারের (সুমন) পেশা হোমিও চিকিৎসক এবং আবুল কালাম মনছুর পেশায় ব্যবসায়ী উল্লেখ করে হলফনামায় তথ্য দিয়েছেন।