সিলেটে মওলানা ভাসানীর ৪৭ তম মৃত্যুবার্ষিকীর আলোচনা সভা

ডাক ডেস্ক : বিশিষ্ট আইনজীবী জহিরুল ইসলাম খান পান্না (জেড আই খান) বলেছেন, মওলানা ভাসানীর নেতৃত্বে হওয়া কাগমারি সম্মেলন ছিল বাংলাদেশের ইতিহাসে উল্লেখযোগ্য ঘটনা। তিনি শোষণমুক্ত বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখতেন। ’৬৯ এর গণআন্দোলনের সূচনা হয়েছিল মওলানা ভাসানীর হাত ধরেই। তিনি বলতেন, ‘ভোটের আগে ভাত চাই’। তিনি বলেন, মওলানা ভাসানী ছিলেন জাতীয় একজন অভিভাবক। তাঁর আদর্শকে পাথেয় করেই আমাদের আগামী দিনের বাংলাদেশকে এগিয়ে নিতে হবে।

গতকাল শুক্রবার সন্ধ্যায় নগরীর দাঁড়িয়াপাড়ায় আজীবন সা¤্রাজ্যবাদ বিরোধী মজলুম জননেতা মওলানা আব্দুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৭তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে মওলানা ভাসানী ফাউন্ডেশন সিলেট আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি উপরোক্ত কথাগুলো বলেন।

ফাউন্ডেশনের সভাপতি এডভোকেট এমাদ উল্লাহ শহীদুল ইসলাম শাহীন এর সভাপতিত্বে ও বাংলাদেশের সাম্যবাদী আন্দোলন সিলেট জেলার সদস্য এডভোকেট রনেন সরকার রনির পরিচালনায় আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন, সিলেট প্রেসক্লাব সভাপতি ইকবাল সিদ্দিকী, বীর মুক্তিযোদ্ধা সদর উদ্দিন আহমদ চৌধুরী, সিলেটের সাবেক পিপি এডভোকেট গিয়াস উদ্দিন আহমদ, শাবিপ্রবি’র প্রাক্তন রেজিস্ট্রার জামিল আহমদ চৌধুরী, বাসদ মার্কসবাদী সিলেট জেলার সমন্বয়ক কমরেড উজ্জ্বল রায়, বাসদ সিলেট জেলার আহ্বায়ক কমরেড আবু জাফর, বিপ্লবী কমিউনিস্ট লীগের সভাপতি কমরেড সিরাজ আহমদ, সুনামগঞ্জ জেলা আইনজীবী সমিতির সাবেক সভাপতি এডভোকেট শহীদুজ্জামান চৌধুরী, জাতীয় জনতা পার্টি কেন্দ্রীয় কমিটির আইন বিষয়ক সম্পাদক এডভোকেট তাহমিনুল ইসলাম খান, গণতান্ত্রিক আইনজীবী সমিতির আহ্বায়ক এডভোকেট মনির উদ্দিন, বাংলাদেশ লেখক শিবির সিলেট জেলার সাধারণ সম্পাদক মিনহাজ আহমদ, মাওলানা ভাসানী ফাউন্ডেশন সিলেটের সংগঠক মাহমুদুর রহমান ওয়েছ, সদস্য সচিব আমিন তাহমিদ, সদস্য কয়েস আহমদ সাগর প্রমুখ।