ভোলাগঞ্জে সাদাপাথর লুটের মামলায় ১৭ জনের নামোল্লেখ করে মামলা
সিলেটের ডাক প্রকাশিত হয়েছে : ৩১ মে ২০২৪, ২:৫৪:১৭ অপরাহ্ন
কোম্পানীগঞ্জ (সিলেট) থেকে নিজস্ব সংবাদদাতা : কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার পর্যটনকেন্দ্র ‘সাদা পাথর’ এলাকায় স্তূপীকৃত পাথর রাতের আঁধারে লুট হচ্ছে। এ কাজে জড়িত থাকার অভিযোগে ১৭ জনের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাতনামা আরও ৫০ জনের বিরুদ্ধে গত বুধবার রাতে একটি মামলা হয়েছে। ইউনিয়ন ভূমি সহকারী কর্মকর্তা শিপলু কুমার দে বাদী হয়ে মামলাটি করেন।
আসামীরা হলেন- কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার রংপুর গ্রামের ইসমাইল শিকদারের পুত্র এরশাদ মিয়া, কালাইরাগ গ্রামের ফয়জুর রহমানের পুত্র দুলাল মিয়া, উত্তর কলাবাড়ির মকলিছ মিয়ার পুত্র রাসেল আহমদ, কলাবাড়ির আব্দুছ ছালামের পুত্র ফারুকুজ্জামান, আব্দুল বারীর পুত্র শাহাবুদ্দিন, কালাইরাগের মঈনুদ্দিন, কালিবাড়ির তোয়াহিদ মিয়া, পাড়ুয়ার সাজ্জাদ মিয়া, কালিবাড়ির মৃত সিরাজুল ইসলামের পুত্র রফিক মিয়া, কলাবাড়ির আব্দুল গফুরের পুত্র আব্দুল হান্নান, কলাবাড়ির সিকন্দর আলীর পুত্র আমিন রশিদ, কালিবাড়ির আব্দুল লতিবের পুত্র লায়েক মাহমুদ, উত্তর কলাবাড়ির আব্দুল আলীর পুত্র আল সুবেল, উত্তর কলাবাড়ির আব্দুল মন্নান মনাইর পুত্র সমর মিয়া, ভোলাগঞ্জের দুলাল মিয়া দুলা মেম্বারের পুত্র ইকবাল মিয়া, রবাই মিয়ার পুত্র রাজু আহমদ ও রাজনগরের আব্দুল আহাদ।
কলাবাড়ির সমর জানান, সাদা পাথর লুটপাটের সাথে তার কোনপ্রকার সম্পৃক্ততা নেই। কোনদিনও ছিল না। যে কেউ হয়ত প্রতিহিংসাপরায়ণ হয়ে তার নামটি দিয়েছে। তিনি সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ তদন্তের মাধ্যমে নিরপরাধ ব্যক্তিদের মামলা থেকে অব্যাহতির দাবি জানান।
এদিকে, সাদা পাথর এলাকা থেকে পাথর আনতে গিয়ে নৌকাডুবির ঘটনায় নিখোঁজ শ্রমিকের সন্ধান তিনদিনেও মিলেনি। গত সোমবার রাতে নৌকাডুবির ঘটনাটি ঘটে। নিখোঁজ শ্রমিক জুবেল আহমদ (২০)। তিনি কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার ইসলামপুর পশ্চিম ইউনিয়নের পাড়ুয়া বদিকোনা গ্রামের সামছুল ইসলামের পুত্র।