৪৩ তম শাহাদাত বার্ষিকীতে জেলা বিএনপির সভা
‘সিলেটের সাথে জিয়াউর রহমানের অনেক স্মৃতি জড়িয়ে রয়েছে’
সিলেটের ডাক প্রকাশিত হয়েছে : ০২ জুন ২০২৪, ১:০৬:৫১ অপরাহ্ন
বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা, সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের ৪৩তম শাহাদাত বার্ষিকী উপলক্ষে আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল আয়োজন করেছে সিলেট জেলা বিএনপি। গত বৃহস্পতিবার দুপুরে সিলেট কেন্দ্রীয় মুসলিম সাহিত্য সংসদের শহীদ সোলেমান হলে আয়োজিত আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করেন সিলেট জেলা বিএনপির সভাপতি আব্দুল কাইয়ুম চৌধুরী।
সিলেট জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক এডভোকেট এমরান আহমদ চৌধুরীর সঞ্চালনায় আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন বিএনপি চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা ও সাবেক সিসিক মেয়র আরিফুল হক চৌধুরী।
বিএনপি চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা আরিফুল হক চৌধুরী বলেন, ‘সিলেটের সাথে জিয়াউর রহমানের অনেক স্মৃতি জড়িয়ে আছে। তিনি সিলেটে কেবিনেট সভা করেছিলেন। তিনি হেঁটে হেঁটে বালাগঞ্জে ঘুরেছিলেন। একজন চৌকস রাষ্ট্রনায়ক হওয়ার পরও তিনি অত্যন্ত সাধারণ জীবনযাপন করতেন।’
সভাপতির বক্তব্যে সিলেট জেলা বিএনপির সভাপতি আব্দুল কাইয়ুম চৌধুরী বলেন, ‘জিয়াউর রহমান ক্রান্তিলগ্নে দেশের হাল ধরেন। রাষ্ট্রপরিচালনার দায়িত্ব নিয়ে তিনি দেশে বহুদলীয় গণতন্ত্রের প্রবর্তন করেছিলেন। দেশ গঠনে ১৯ দফা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে তিনি একটি সুখী, সমৃদ্ধ ও স্বনির্ভর বাংলাদেশ গড়ার কাজ শুরু করেছিলেন।’
সিলেট জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক এডভোকেট এমরান আহমদ চৌধুরী বলেন, ‘শহীদ জিয়া মুক্তিযুদ্ধে দিশেহারা জাতিকে মুক্তির পথ দেখিয়েছিলেন। শহীদ জিয়ার অর্জনকে মুছে ফেলার চেষ্টা করা হচ্ছে। যতই চেষ্টা করা হউক না কেন বাংলাদেশের মানুষের হৃদয় থেকে শহীদ জিয়ার নামকে মুছে ফেলা যাবে না।’
আলোচনা সভায় শহীদ জিয়ার কর্মময় জীবনের উপর আলোচনায় অংশ নেন- সম্মিলিত পেশাজীবী পরিষদের আহবায়ক ডা. শামিমুর রহমান, সিলেট জেলা বিএনপির সিনিয়র সহ-সভাপতি এডভোকেট আশিক উদ্দিন আশুক, ড্যাব সিলেট জেলা শাখার সভাপতি ডা. নাজমুল ইসলাম, সদস্যসচিব ডা. শাহনেওয়াজ চৌধুরী, শাবিপ্রবির শিক্ষক প্রফেসর আতিকুল হক ও প্রফেসর ড. খালিদুর রহমান ও সিলেট জেলা বিএনপির সহ সভাপতি সামিয়া চৌধুরী।
আলোচনা সভা শেষে বাদ জোহর হযরত শাহজালাল (র.) মাজার প্রাঙ্গণে শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের রুহের মাগফেরাত কামনা করে দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়। কর্মসূচিগুলোতে আরো উপস্থিত ছিলেন জেলা বিএনপির সহসভাপতি একেএম তারেক কালাম, আজির উদ্দিন, শহিদ আহমদ, মাহবুবুর রব চৌধুরী ফয়সল, সুরমান আলী, ডাঃ নাজমুল ইসলাম, যুগ্ম সম্পাদক ইশতিয়াক আহমদ সিদ্দিকী, এডভোকেট হাসান আহমদ পাটোয়ারী রিপন, তাজরুল ইসলাম তাজুল, উপদেষ্টা নিজাম উদ্দিন তরফদার, এডভোকেট মোমিনুল ইসলাম মোমিন, আবুল কাশেম, রফিকুল ইসলাম শাহপরান, মাহবুবুল হক চৌধুরী, শাকিল মোর্শেদ, সাংগঠনিক সম্পাদক মুশিকুর রহমান মুহি ও এডভোকেট আল আসলাম মুমিন, প্রচার সম্পাদক লোকমান আহমদ, তথ্য ও গবেষণা বিষয়ক সম্পাদক মকসুদ আহমদ, অর্থনৈতিক বিষয়ক সম্পাদক এডভোকেট মোস্তাক আহমদ, ধর্মবিষয়ক সম্পাদক আল মামুন, ত্রাণ ও পুনর্বাসন বিষয়ক সম্পাদক জয়নাল আহমদ রানু, পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক আলী আকবর, ক্ষুদ্র ঋণ ও সমবায় বিষয়ক সম্পাদক আলাউদ্দিন রিপন, গণশিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক আজিজুর রহমান, মৎস্য উন্নয়ন বিষয়ক সম্পাদক জালাল খান, সহ-দপ্তর সম্পাদক মাহবুব আলম, সহ সাংগঠনিক সম্পাদক অর্জুন ঘোষ ও আহাদ চৌধুরী শামীম, সহ প্রচার সম্পাদক শাহীন আলম জয়, সহ-স্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদক ডা. নাজিম উদ্দিন, সহ প্রকাশনা বিষয়ক সম্পাদক আসাদ উদ্দিন, সহ যুব বিষয়ক সম্পাদক আলাউদ্দিন আলাইসহ ছাত্র বিষয়ক সম্পাদক ফজলে আহসান রাব্বী, সহ কৃষি বিষয়ক সম্পাদক শামসুর রহমান সুজা, সহ ক্ষুদ্র ঋণ বিষয়ক সম্পাদক বখতিয়ার আহমদ ইমরান, সহ ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক আহমদ সোলায়মান, সহ তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক আকবর হোসেন, সহ ক্রীড়া সম্পাদক সুমেল আহমদ চৌধুরী, সহ সাংস্কৃতিক বিষয়ক সম্পাদক রায়হান এইচ খান, সহ গণশিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক হাসান মঈন উদ্দিন আহমদ, জেলা বিএনপির সদস্য জসিম উদ্দিন, সৈয়দ এনায়েত হোসেন, আফতাব উদ্দিন, আশরাফুল আলম বাহার ও সুহেল ইবনে রাজা, উপজেলা বিএনপি নেতা আকবর আলী, যুবদল নেতা নজরুল ইসলাম, এনামুল হক চৌধুরী শামীম, জি এম বাপ্পি, আমিনুল ইসলাম, ইসহাক আহমদ, স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা আব্দুর রউফ, রায়হানুল হক, আব্দূল জলিল, ফয়জুর রহমান শাকিল, আয়াত আলী প্রিন্স, জেলা ছাত্রদলের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি জুবের আহমদ, ছাত্রদল নেতা আব্দুস সালাম টিপু, আফজল হোসেন, আব্দুস সামাদ লস্কর মুনিম, রুবেল ইসলাম, আজহার আলী অনিক, আবুল হোসেন, জয়নাল আবেদিন রাহেল, মোহাইমিনুল হক তপু, শ্রমিক দল নেতা লিটন চৌধুরী ও নুরুল ইসলাম প্রমুখ।-বিজ্ঞপ্তি