দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন-২০২৪
আওয়ামী লীগে প্রার্থীর ছড়াছড়ি
সিলেটের ডাক প্রকাশিত হয়েছে : ২২ নভেম্বর ২০২৩, ৭:১৭:০৪ অপরাহ্ন
কাউসার চৌধুরী
বিএনপি নির্বাচনে অংশ না নিলেও ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগে প্রার্থীর ছড়াছড়ি। প্রার্থী হবার ক্ষেত্রে দলীয় উদারতার সুযোগে অনেকেই প্রার্থী হবার সুযোগ হাতছাড়া করতে চাচ্ছেন না। সিলেট বিভাগের ১৯টি সংসদীয় আসনের বিপরীতে ১৭৩ জন মনোনয়ন প্রত্যাশী মনোনয়ন ফরম কিনে তা দলীয় দপ্তরে জমা দিয়েছেন বলে জানিয়েছে দলীয় সূত্র। এর মধ্যে সুনামগঞ্জ-১ আসনে নৌকার মনোনয়ন চেয়েছেন সর্বোচ্চ ১৭ জন। গড় হিসেবে দেখা যায়, প্রতি আসনের বিপরীতে মনোনয়ন প্রত্যাশী হলেন ৯ জন।
প্রার্থী হতে চান পিএসসির সাবেক চেয়ারম্যান ড. সাদিক ও সিলেট চেম্বারের সাবেক সভাপতি ফখর উদ্দিন আলী আহমদও ॥
মনোনয়নপত্র সংগ্রহকারীদের মধ্যে বর্তমান ও সাবেক মন্ত্রী, বর্তমান ও সাবেক সংসদ সদস্য, সংরক্ষিত আসনের নারী সংসদ সদস্য, উপজেলা চেয়ারম্যান ও ভাইস চেয়ারম্যান, সাবেক ও বর্তমান পৌর মেয়র, এমনকি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান এবং বেশ কয়েকজন প্রবাসী নেতাও রয়েছেন। এর মধ্যে সুনামগঞ্জ-১ আসনে পাবলিক সার্ভিস কমিশনের (পিএসসি) সাবেক চেয়ারম্যান ড. মোহাম্মদ সাদিক ও পুলিশের বর্তমান আইজিপি চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুনের সহোদর চৌধুরী আবদুল্লাহ আল মাহমুদ (আল আমিন চৌধুরী) সুনামগঞ্জ-২ আসনে নৌকার মাঝি হতে চান। আর বাংলাদেশ সমাজতান্ত্রিক দল বাসদের কেন্দ্রীয় নেতা হামিদুল কিবরিয়া চৌধুরীও কিনেছেন নৌকার মনোনয়ন ফরম। সিলেটের ব্যবসায়ী নেতা ফখর উদ্দিন আলী আহমদ সিলেট-৫ ও ৬ আসনের মনোনয়ন জমা দিয়েছেন। মনোনয়ন প্রত্যাশীদের মধ্যে জৈন্তাপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক লিয়াকত আলী দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)-এর মামলার এজাহারভুক্ত আসামি। এমপি পদের মনোনয়ন ফরম কিনতে ইতোমধ্যে কেউ কেউ উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যানের পদ থেকেও পদত্যাগ করেছেন। আবার স্থানীয় সরকারের বিভিন্ন পদে আসীন থেকে কেউ কেউ মনোনয়ন ফরম জমা দিলেও তারা পদত্যাগ করেননি। পদত্যাগ না করেই কেবল লোক দেখানো মনোনয়ন ফরম কেনার ঘটনাকে বেশ আলোচিত হচ্ছে।
যে কেউ ফরম কিনতে পারেন- যোগ্যতার ভিত্তিতেই প্রার্থী দেয়া হবে – কাজী জাফর উল্লাহ
আওয়ামী লীগের নির্বাচন পরিচালনা কমিটির কো-চেয়ারম্যান ও দলের প্রেসিডিয়াম সদস্য কাজী জাফর উল্লাহ এ বিষয়ে ইতিবাচক মনোভাব পোষণ করেছেন। আলাপকালে গতকাল মঙ্গলবার দুপুরে সিলেটের ডাককে তিনি বলেন, দলের যে কোন পর্যায়ের যে কেউ মনোনয়ন ফরম কিনতে পারেন। মনোনয়ন ফরম যত বেশি বিক্রি হবে: ততই ভালো। কারণ, পঞ্চাশ হাজার টাকা দিয়ে একটি মনোনয়ন ফরম কিনতে হয়। প্রার্থী চূড়ান্ত করবে মনোনয়ন বোর্ড। আগামীকাল বৃহস্পতিবার সকাল ১১টায় আওয়ামী লীগের সংসদীয় মনোনয়ন বোর্ডের সভা রয়েছে। মনোনয়ন বোর্ড যাচাই বাছাই করে এবারের নির্বাচনে প্রার্থী চূড়ান্ত করবেন। প্রার্থীর সততা, দক্ষতা, দলের প্রতি আনুগত্য, পারিবারিক ইতিহাস, আন্দোলন সংগ্রামে ভূমিকাসহ সকল দিক দেখে যোগ্যতার ভিত্তিতেই প্রার্থী দেয়া হবে বলে জানান তিনি।
সিলেট বিভাগে মনোনয়নপত্র কিনেছেন ১৭৩ জন ॥
আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক শফিউল আলম চৌধুরী নাদেল গতকাল মঙ্গলবার সন্ধ্যায় বলেন, সিলেট বিভাগের ১৯ আসনে মোট ১৭৩ জন মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করে তা জমা দিয়েছেন।
সিলেট-১ (সিলেট সিটি এলাকা ও সদর উপজেলা) আসনে বর্তমান সংসদ সদস্য ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আবদুল মোমেন, আওয়ামী লীগের তিনবারের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক এডভোকেট মিসবাহ উদ্দিন সিরাজ, সিলেট মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক জাকির হোসেন ও এস ডি মতিউর রহমান নানু মনোনয়ন ফরম জমা দিয়েছেন বলে জানিয়েছে দলীয় সূত্র।
সিলেট-২ (বিশ্বনাথ-ওসমানীনগর) আসনে সিলেট জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি শফিকুর রহমান চৌধুরী ছাড়াও জেলা আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক জগলু চৌধুরী, বীরমুক্তিযোদ্ধা অধ্যাপক ড. অরূপ রতন চৌধুরী, বিশ্বনাথ উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান এস এম নুনু মিয়া, আওয়ামী লীগ নেতা আবদুল গণি,আনছার আলী, মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ, মো. নুরুল ইসলাম (নুর মিয়া) মনোনয়ন চেয়ে ফরম জমা দেন।
সিলেট-৩ (দক্ষিণ সুরমা, ফেঞ্চুগঞ্জ-বালাগঞ্জ) আসনে বর্তমান সংসদ সদস্য হাবিবুর রহমান হাবিব ছাড়াও মনোনয়ন ফরম কিনেছেন বিএমএ’র কেন্দ্রীয় মহাসচিব ডা. ইহতেশামুল হক চৌধুরী দুলাল, আওয়ামী লীগের সাবেক কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক এডভোকেট মিসবাহ উদ্দিন সিরাজ, এডভোকেট মনির হোসাইন, জেলা আওয়ামী লীগের কোষাধ্যক্ষ শমসের জামাল, ড. মিসবাউর রহমান, বাংলাদেশ অ্যাথলেটিক ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক এডভোকেট আবদুর রকিব মন্টু, হুমায়ূন আহমদ, মো. মতিউর রহমান, শামীম ইকবাল। ২০১৮ সালের জাতীয় নির্বাচনে এই আসনে নৌকার প্রার্থী ছিলেন মাহমুদ উস সামাদ চৌধুরী (কয়েস চৌধুরী)। করোনা ভাইরাসে তিনি মৃত্যুবরণ করলে উপ-নির্বাচনে হাবিবুর রহমান হাবিব নৌকার প্রার্থী হন।
সিলেট-৪ (কোম্পানীগঞ্জ-গোয়াইনঘাট-জৈন্তাপুর) আসনে বর্তমান সংসদ সদস্য ও প্রবাসীকল্যাণ মন্ত্রী ইমরান আহমদ এবারও মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন। এর বাইরে জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক এডভোকেট মাহফুজুর রহমান, জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য গোলাপ মিয়া, গোয়াইনঘাট উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ফারুক আহমদ, গোয়াইনঘাট উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও ইউপি চেয়ারম্যান গোলাম কিবরিয়া হেলাল ও গোয়াইনঘাট সরকারি কলেজের বর্তমান অধ্যক্ষ ফজলুল হক, জৈন্তাপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক লিয়াকত আলী, মহানগর শ্রমিক লীগের সাধারণ সম্পাদক নাজমুল আলম রোমেন, এডভোকেট শাহজাহান চৌধুরী মনোনয়ন জমা দিয়েছেন।
সিলেট-৫ (কানাইঘাট-জকিগঞ্জ) আসনের বর্তমান সংসদ সদস্য হাফিজ আহমদ মজুমদার আসন্ন জাতীয় নির্বাচনে প্রার্থী হবেন না বলে আগেই ঘোষণা দেন। এ আসনে মনোনয়ন চেয়েছেন সিলেট মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি বীরমুক্তিযোদ্ধা মাসুক উদ্দিন আহমদ, জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি ড. আহমদ আল কবীর, সুপ্রীম কোর্টের এডভোকেট মোশতাক আহমদ, সিলেট চেম্বারের সাবেক সভাপতি ফখর উদ্দিন আলী আহমদ, তাসলিমা খানম, মো. খসরুজ জামান, সরওয়ার কবির।
সিলেট-৬ (গোলাপগঞ্জ-বিয়ানীবাজার) আসনে বর্তমান সংসদ সদস্য ও সাবেক শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ, কানাডা আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি সরওয়ার হোসেন, জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য ও গোলাপগঞ্জ উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মঞ্জুর কাদির চৌধুরী শাফি, বিয়ানীবাজার উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আবুল কাশেম পল্লব, সিলেট চেম্বারের সাবেক সভাপতি ফখর উদ্দিন আলী আহমদ, গোলাপগঞ্জ পৌরসভার সাবেক মেয়র জাকারিয়া আহমদ পাপলু, সিলেট মহানগর যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক মুশফিকুল ইউনুস জায়গীরদার, আওয়ামী লীগ নেতা জাকির হোসেন, আফসার খান সাদেক, মোহাম্মদ আবুল কালাম চৌধুরী, জুলিয়ান চৌধুরী রাহী, সামছুল ইসলাম বাচ্চু, আবুল কালাম মোহাম্মদ শামসুজ্জামান, মো. মোদাব্বির হোসেন মনোনয়ন ফরম জমা দেন।
সুনামগঞ্জ-১ (জামালগঞ্জ-তাহিরপুর-ধর্মপাশা-মধ্যনগর) আসনে মনোনয়ন চেয়ে ফরম জমা দিয়েছেন বর্তমান সংসদ সদস্য ইঞ্জিনিয়ার মোয়াজ্জেম হোসেন রতন, সুনামগঞ্জ-মৌলভীবাজার সংরক্ষিত মহিলা আসনের সংসদ সদস্য ও কৃষক লীগের কেন্দ্রীয় মানবসম্পদ বিষয়ক সম্পাদক এডভোকেট শামীমা আক্তার খানম, সরকারের সাবেক যুগ্ম সচিব বিনয় ভূষণ তালুকদার ভানু, জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি এডভোকেট ড. খায়রুল কবির রুমেন, জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি ও তাহিরপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান করুণা সিন্ধু চৌধুরী বাবুল, সুনামগঞ্জ জেলা শ্রমিক লীগের সাবেক সভাপতি মো. সেলিম আহমদ, সিলেট জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক এডভোকেট রঞ্জিত চন্দ্র সরকার, যুবলীগের কেন্দ্রীয় সদস্য এডভোকেট গোলাম কিবরিয়া, জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এডভোকেট হায়দার চৌধুরী, জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি আখতারুজ্জামান সেলিম, জেলা আওয়ামী লীগের মহিলা সম্পাদিকা সুখাইর রাজাপুর উত্তর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান নাসরিন সুলতানা দীপা, মো. মাহবুব খান, মো. রফিকুল ইসলাম তালুকদার, মো. নুরুল হাসান, শামীম আহমদ, ফখরুল ইসলাম চৌধুরী ও মোহাম্মদ সুয়েবুর রহমান।
সুনামগঞ্জ-২ (দিরাই-শাল্লা) আসনে বর্তমান সংসদ সদস্য ও প্রখ্যাত পার্লামেন্টারিয়ান প্রয়াত সুরঞ্জিত সেনগুপ্তের সহধর্মিণী ড. জয়া সেন গুপ্তা, শাল্লা উপজেলা পরিষদের সদ্য পদত্যাগী উপজেলা চেয়ারম্যান ও শাল্লা উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক চৌধুরী আবদুল্লাহ আল মাহমুদ (আল আমিন চৌধুরী), সিলেট মহানগর আওয়ামী লীগের সাবেক দপ্তর সম্পাদক এডভোকেট শামসুল ইসলাম, শাল্লা উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান এডভোকেট অবনী মোহন দাস, যুবলীগের কেন্দ্রীয় নেতা ব্যারিস্টার অনুকুল তালুকদার ডাল্টন, তানভীর তুলি, সামসুল হক চৌধুরী, জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য প্রদ্যোৎ কুমার তালুকদার, দিরাই উপজেলা পরিষদের মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান এডভোকেট রিপা সিনহা, সুবীর নন্দী দাস, মো. আব্দুল মোমেন চৌধুরী ও বাসদের কেন্দ্রীয় নেতা হামিদুল কিবরিয়া চৌধুরী নৌকার মাঝি হতে মনোনয়ন জমা দেন।
সুনামগঞ্জ-৩ (জগন্নাথপুর এবং দক্ষিণ সুনামগঞ্জ উপজেলা) আসনে মনোনয়ন চেয়ে ফরম জমা দিয়েছেন বর্তমান সংসদ সদস্য ও পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান, আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সদস্য ও প্রয়াত জাতীয় নেতা আলহাজ্ব আব্দুস সামাদ আজাদের জ্যেষ্ঠ পুত্র আজিজুস সামাদ আজাদ ডন, সুনামগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি এডভোকেট ড. খায়রুল কবীর রুমেন ও যুক্তরাজ্য আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ সাজিদুর রহমান ফারুক।
সুনামগঞ্জ-৪ (সদর-বিশ্বম্ভরপুর) আসনে আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য ও জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি আলহাজ্ব মতিউর রহমান, বাংলাদেশ পাবলিক সার্ভিস কমিশনের (পিএসসি) সাবেক চেয়ারম্যান ও নির্বাচন কমিশনের সাবেক সচিব ড. মোহাম্মদ সাদিক, জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান নুরুল হুদা মুকুট, সাধারণ সম্পাদক নোমান বখত পলিন, সাবেক সাধারণ সম্পাদক ব্যারিস্টার এম এনামুল কবির ইমন, সংরক্ষিত আসনের সাবেক সংসদ সদস্য
এডভোকেট শামছুন্নাহার বেগম (শাহানা রাব্বানী), জেলা যুবলীগের আহবায়ক ও সুনামগঞ্জ সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান খায়রুল হুদা চপল, সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মোবারক হোসেন, জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক মহিলা সম্পাদিক ও সদর উপজেলা পরিষদের মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান নিগার সুলতানা কেয়া, ফেরদৌসী সিদ্দিকা মনোনয়ন ফরম জমা দিয়েছেন।
সুনামগঞ্জ-৫ (ছাতক-দোয়ারাবাজার) আসনে মনোনয়ন চেয়ে ফরম জমা দিয়েছেন বর্তমান সংসদ সদস্য মুহিবুর রহমান মানিক, জেলা আওয়ামী লীগ যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শামীম আহমদ চৌধুরী, আওয়ামী লীগ নেতা আব্দুস শহিদ মুহিত, মো. আখতার আহমদ, আনিসুজ্জামান মো. আজাদ ও টি এম শাহাব উদ্দিন।
মৌলভীবাজার-১ আসনে বর্তমান সংসদ সদস্য ও বন ও পরিবেশমন্ত্রী শাহাব উদ্দিন ছাড়াও মোহাম্মদ সিরাজুল ইসলাম, জাহাঙ্গীর আলম, মো. মোদাব্বির হোসেন মনোনয়ন চেয়ে ফরম জমা দিয়েছেন।
মৌলভীবাজার-২ আসনে নৌকার মাঝি হতে মনোনয়ন জমা দিয়েছেন আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক শফিউল আলম চৌধুরী নাদেল, মোহাম্মদ কামরুল ইসলাম, আতাউর রহমান শামীম, রফিকুল ইসলাম রেনু, কামাল হাসান।
মৌলভীবাজার-৩ আসনে বর্তমান সংসদ সদস্য নেছার আহমদ, সৈয়দা জোহরা আলা উদ্দিন, স্বেচ্ছাসেবক লীগের কেন্দ্রীয় সহ-সভাপতি সুব্রত পুরকায়স্থ, মৌলভীবাজার পৌরসভার মেয়র মোহাম্মদ ফজলুর রহমান, টিপু রহমান, আব্দুল আহাদ চৌধুরী মনোনয়ন ফরম জমা দিয়েছেন।
মৌলভীবাজার-৪ আসনে বর্তমান সংসদ সদস্য উপাধ্যক্ষ আবদুস শহীদ, স্বেচ্ছাসেবক লীগের কেন্দ্রীয় সহ-সভাপতি সুব্রত পুরকায়স্থ, মোহাম্মদ আকরাম খান মনোনয়ন জমা দেন।
হবিগঞ্জ-১ আসনে মনোনয়ন চেয়ে ফরম জমা দিয়েছেন বর্তমান সংসদ সদস্য মোহাম্মদ শাহনেওয়াজ গাজী (মিলাদ গাজী), আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় সদস্য ও হবিগঞ্জ জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ডা. মুশফিক হোসেন চৌধুরী ও জামাল হোসাইন।
হবিগঞ্জ-২ আসনে বর্তমান সংসদ সদস্য এডভোকেট আবদুল মজিদ খান, ময়েজ উদ্দিন শরীফ, চৌধুরী আবু বকর সিদ্দিকী, মো. আবুল আজাদ, মো. লুৎফুর রহমান তালুকদার ও আবুল কাশেম চৌধুরী মনোনয়ন জমা দেন।
হবিগঞ্জ-৩ আসনে বর্তমান সংসদ সদস্য জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক এডভোকেট মো. আবু জাহির, মোতাছিরুল ইসলাম মনোনয়ন ফরম জমা দিয়েছেন।
হবিগঞ্জ-৪ আসনে মনোনয়ন চেয়ে ফরম জমা দিয়েছেন বর্তমান সংসদ সদস্য, বিমান ও পর্যটন প্রতিমন্ত্রী এডভোকেট মো. মাহবুব আলী, যুবলীগের সাবেক কেন্দ্রীয় নেতা ব্যারিস্টার সৈয়দ সায়েদুল হক সুমন, আরিফুল হাই রাজীব, শেখ মোহাম্মদ মিসির আলি, এম এম মুসলিম ও এম এম রিয়াজ।