লিডিং ইউনিভার্সিটিতে নানা কর্মসূচি পালন
বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণ দেশ ও জাতির দিকনির্দেশনা
সিলেটের ডাক প্রকাশিত হয়েছে : ০৮ মার্চ ২০২৪, ৭:৫৭:৪৪ অপরাহ্ন
ডাক ডেস্ক : সিলেটের প্রথম বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় লিডিং ইউনিভার্সিটিতে যথাযোগ্য মর্যাদায় ও নানা কর্মসূচির মধ্যদিয়ে ঐতিহাসিক ৭ই মার্চ উদযাপিত হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার সকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের বঙ্গবন্ধু চত্ত্বরে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ম্যুরালে শ্রদ্ধাঞ্জলি অর্পণের মধ্যদিয়ে দিবসের কর্মসূচি শুরু হয়।
লিডিং ইউনিভার্সিটির প্রতিষ্ঠাতা ও ট্রাস্টি বোর্ডের চেয়ারম্যান দানবীর ড. রাগীব আলী পুষ্পস্তবক অর্পণ করে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। এসময় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, কর্মকর্তা-কর্মচারীবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। পরে বিশ্ববিদ্যালয়ের রাগীব আলী ভবন প্রাঙ্গণে ঐতিহাসিক ৭মার্চ উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে দেশবরেণ্য শিক্ষানুরাগী ও প্রখ্যাত সমাজসেবক দানবীর ড. রাগীব আলী বলেছেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর শেখ মুজিবুর রহমানের ৭ মার্চের ভাষণ বাঙালি জাতিকে এগিয়ে নিয়ে যায় মুক্তির লক্ষ্যে। এই ঐতিহাসিক ভাষণটি ওই সময়ে সমগ্র বাঙালি জাতিকে স্বাধীনতা সংগ্রামে উজ্জীবিত করেছিল। শক্তি যুগিয়েছিল পাক হানাদারদের কবল থেকে দেশকে মুক্ত করার। বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণে ছিল স্বাধীনতার দিকনির্দেশনা। বাঙালি জাতি চিরদিন দিবসটি শ্রদ্ধা ও ভালোবাসায় স্মরণ করবে।
লিডিং ইউনিভার্সিটির ব্যবসায় প্রশাসন অনুষদের ডীন প্রফেসর ড. বশির আহমেদ ভুঁইয়ার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য প্রদান করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার মো. মফিজুল ইসলাম। লিডিং ইউনিভার্সিটির কম্পিউটার সায়েন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং সহকারী অধ্যাপক কাজী মো. জাহিদ হাসানের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে ৭ মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণের গুরুত্ব ও তাৎপর্য আলোকপাত করে বক্তব্য রাখেন বিশ্ববিদ্যালয়ের কলা ও আধুনিক ভাষা অনুষদের ডিন ড. মো. রেজাউল করিম এবং বিভিন্ন বিভাগের বিভাগীয় প্রধানগণের পক্ষে ব্যবসায় প্রশাসন বিভাগের বিভাগীয় প্রধান ড. মোহাম্মদ শাহানশাহ মোল্লা।
অনুষ্ঠানে বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক ড. মোহাম্মদ মোস্তাক আহমদ, পরিচালক অর্থ ও হিসাব মোহাম্মদ কবির আহমেদ, লাইব্রেরিয়ান আব্দুল হাই ছামেনী, বিভিন্ন বিভাগের বিভাগীয় প্রধান, শিক্ষক-শিক্ষার্থী, বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। দিবসটি উপলক্ষে বিশ্ববিদ্যালয় প্রাঙ্গণে দিনব্যাপী ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণ প্রচার করা হয়।